শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বহু মামলা দায়ের হয়েছে আদালতে। বর্তমান রাজ্য সরকারের নিয়োগের প্রতি অনীহা এবং মামলার কারণে রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগে জটিলতা ক্রমশ বেড়েছে।
এবার নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের বাধা কাটল।
মামলা কারীদের আর্জি খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। বৃহস্পতিবার হাইকোর্টে জয় পায় স্কুল সার্ভিস কমিশন।
মামলা খারিজ করার পাশাপাশি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য শিক্ষক নিয়োগের জন্য রেকমেন্ডেশন লেটার ইস্যুর উপর দেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন। এই নির্দেশের ফলে শিক্ষক নিয়োগে আর বাধা থাকল না।
নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের জন্য কমিশন বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২০১৬ সালে। এর পরের বছর লিখিত পরীক্ষা নেয় কমিশন। এর পরে ভাইবার জন্য তালিকা প্রকাশিত হয়। পরে বুদ্ধদেব মণ্ডল সহ মোট ১৪৮ জন প্রার্থী চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রকাশিত তালিকাকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাকারীদের আইনজীবীর যুক্তি ছিল নির্দিষ্ট অনুমাত না মেনে ইন্টারভিউয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পাশাপাশি ইন্টারভিউতে সুযোগ পাওয়া প্রার্থীদের নামের সঙ্গে তাদের সমস্ত তথ্য প্রকাশ করা হয় নি।
সব শোনার পরে বিচারপতি গত ৮ নভেম্বর অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেন যে কমিশন সফল প্রার্থীদের কাউন্সেলিং করতে পারলেও ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত রেকমেন্ডেশন লেটার ইস্যু করতে পারবে না। আদালত সেই নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেয় বৃহস্পতিবার। এর ফলে নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতা কাটল বলে মনে করছে হবু শিক্ষকরা।
এবার নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের বাধা কাটল।
মামলা খারিজ করার পাশাপাশি বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য শিক্ষক নিয়োগের জন্য রেকমেন্ডেশন লেটার ইস্যুর উপর দেওয়া অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করেন। এই নির্দেশের ফলে শিক্ষক নিয়োগে আর বাধা থাকল না।
নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শিক্ষক নিয়োগের জন্য কমিশন বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২০১৬ সালে। এর পরের বছর লিখিত পরীক্ষা নেয় কমিশন। এর পরে ভাইবার জন্য তালিকা প্রকাশিত হয়। পরে বুদ্ধদেব মণ্ডল সহ মোট ১৪৮ জন প্রার্থী চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রকাশিত তালিকাকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা দায়ের করেন। মামলাকারীদের আইনজীবীর যুক্তি ছিল নির্দিষ্ট অনুমাত না মেনে ইন্টারভিউয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পাশাপাশি ইন্টারভিউতে সুযোগ পাওয়া প্রার্থীদের নামের সঙ্গে তাদের সমস্ত তথ্য প্রকাশ করা হয় নি।
সব শোনার পরে বিচারপতি গত ৮ নভেম্বর অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ দেন যে কমিশন সফল প্রার্থীদের কাউন্সেলিং করতে পারলেও ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত রেকমেন্ডেশন লেটার ইস্যু করতে পারবে না। আদালত সেই নির্দেশ প্রত্যাহার করে নেয় বৃহস্পতিবার। এর ফলে নিয়োগ নিয়ে তৈরি হওয়া জটিলতা কাটল বলে মনে করছে হবু শিক্ষকরা।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন