রাজ্য সরকারি কর্মীদের গুরুত্বপূর্ণ ডিএ সংক্রান্ত মামলাটি আজ স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ ট্রাইব্যুনালে শুনানির জন্য উঠবে। দুটি আবেদন জমা পড়েছে বলে জানা গিয়েছে।
দুটিরই শুনানি হবে আজ (সোমবার)। স্যাট গত ২৬ জুলাই ডিএ মামলায় রায় দেয়। সেই রায় পুনর্বিবেচনা করার জন্য রাজ্য সরকারের তরফে আবেদন করা হয়েছে। অন্যদিকে ডিএ মামলার মূল আবেদনকারী রাজ্য সরকারি কর্মী সংগঠন কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজের তরফে স্যাটের ২৬ জুলাইয়ের নির্দেশ কার্যকর না করার জন্য রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা করা হয়েছে।
আজ বেলা আড়াইটে নাগাদ রাজ্য সরকারের তরফে পুনর্বিবেচনার আবেদন সংক্রান্ত মামলাটি শুনানির তালিকায় আগে আছে। এর আগে ৫ নভেম্বর শুনানির সময় রাজ্য সরকারর তরফে এই আবেদন করা হলে স্যাটের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়, পুনর্বিবেচনার আবেদন এক মাসের মধ্যে করার নির্ধারিত সময় পার হয়ে গিয়েছে। তখন স্যাটে উপস্থিত রাজ্য সরকারের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আইনের বিশেষ ধারা উল্লেখ করে পুনর্বিবেচনার বিষয়টি গ্রহণ করতে অনুরোধ করে। স্যাট তখন রাজ্য সরকারের আবেদনের কপি প্রতিপক্ষকে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। অন্যদিকে আদালত অবমাননা সংক্রান্ত আবেদনের কপিও সরকার পক্ষকে দিতে বলা হয়। দুটি আবেদন নিয়ে আজ শুনানি হবে। আজকের এই শুনানি খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, এর আগে স্যাটের রায়ে কেন্দ্রীয় সরকারের হারে রাজ্য কর্মীদের ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এমনকি ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হওয়ার আগে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতেও বলা হয়েছিল।
আজ বেলা আড়াইটে নাগাদ রাজ্য সরকারের তরফে পুনর্বিবেচনার আবেদন সংক্রান্ত মামলাটি শুনানির তালিকায় আগে আছে। এর আগে ৫ নভেম্বর শুনানির সময় রাজ্য সরকারর তরফে এই আবেদন করা হলে স্যাটের তরফে প্রশ্ন তোলা হয়, পুনর্বিবেচনার আবেদন এক মাসের মধ্যে করার নির্ধারিত সময় পার হয়ে গিয়েছে। তখন স্যাটে উপস্থিত রাজ্য সরকারের তরফে অ্যাডভোকেট জেনারেল কিশোর দত্ত আইনের বিশেষ ধারা উল্লেখ করে পুনর্বিবেচনার বিষয়টি গ্রহণ করতে অনুরোধ করে। স্যাট তখন রাজ্য সরকারের আবেদনের কপি প্রতিপক্ষকে দেওয়ার নির্দেশ দেয়। অন্যদিকে আদালত অবমাননা সংক্রান্ত আবেদনের কপিও সরকার পক্ষকে দিতে বলা হয়। দুটি আবেদন নিয়ে আজ শুনানি হবে। আজকের এই শুনানি খুব গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। এমনটাই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
উল্লেখ্য, এর আগে স্যাটের রায়ে কেন্দ্রীয় সরকারের হারে রাজ্য কর্মীদের ডিএ দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। এমনকি ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হওয়ার আগে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দিতেও বলা হয়েছিল।


0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন