রাজ্যে নিয়োগ সংক্রান্ত যে কোনও বিষয় নিয়ে অভিযোগের শেষ নেই। সরকারের স্বচ্ছতা নিয়ে বার বার প্রশ্ন তুলেছেন পরীক্ষার্থীরা। যদিও সব থেকে বেশি অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষাতে। আদালতে এই নিয়ে বহু মামলা দায়ের করেছেন পরীক্ষার্থীরা।
সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগের অনিয়মের ব্যাখ্যা চেয়েছে আদালত।
স্কুল সার্ভিস কমিশনকে রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একাদশ-দ্বাদশ ও নবম-দশমের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে আদালতে মামলা করেন বেশ কয়েকজন পরীক্ষার্থী। সেই মামলার শুনানিতে কলকাতা হাইকোর্ট কমিশনকে রিপোর্ট জমা দেবার নির্দেশ দিয়েছে। ১৬ ডিসেম্বরের মধ্যে ওই রিপোর্ট জমা দিতে হবে কমিশনকে।
সূত্রের খবর, এই রিপোর্ট দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে কমিশন। কারণ, চলতি মাসের ১৬ তারিখের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে কমিশনকে। অর্থাৎ হাতে আছে আর মাত্র ৬ টা দিন। আর তাই এই কদিনের মধ্যে আদালতে কি রিপোর্ট জমা দেবে কমিশন তা নিয়ে বেশ চাপে আছেন কমিশনের আধিকারিকরা। এর পরে আছে আপার নিয়ে বিতর্ক। সেখানেও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের সামনে দাঁড়াতে হবে কমিশনকে। সব মিলিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন।
অভিযোগ, তুলনামূলক ভাবে কম নাম্বার পাওয়া সত্ত্বেও প্রার্থীদের নিয়োগ পত্র দিয়েছে কমিশন। কেন এমন অনিয়ম করে নিয়োগপত্র দেওয়া হল তা জানাতে হবে আদালতকে। আর এই অনিয়মের অভিযোগ যদি আদালতে প্রমাণিত হয়, চাকরি হারাতে হবে অনেক পরীক্ষার্থীর। এমনটাই মনে করেন আইনজীবীদের অনেকে।
মামলাকারীদের দাবি, ২০১৬ সালে ১৬,০০০ শূন্যপদে নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন। বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এই চারটি বিষয়ে নবম দশম ও একাদশ এবং দ্বাদশে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন। ওই পরীক্ষাতে মোট ৮ লক্ষ আবেদনকারী লিখিত পরীক্ষায় বসেন।
চতুর্থ পর্বের নিয়োগের আগে এসএলএসটি প্রার্থীদের চূড়ান্ত যোগ্যতা প্রমাণের পর পছন্দের স্কুল নির্ণয়ের সময়ে অর্থাৎ চতুর্থ কাউন্সিলিংয়ের সময় অনিয়ম ধরা পড়ে। দেখা যায়, বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস এবং রাষ্ট্র বিজ্ঞানে প্রায় ৪০ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বর মামলাকারীদের থেকে কম। শুধু তাই নয়, নিয়োগ তালিকার নিচের দিকে নাম থাকা সত্বেও ওই প্রার্থীরা নিয়োগপত্র পেয়ে গিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মামলা কারীরা। অভিযোগ, কমিশনের তরফে কোনও সন্তোষজনক উত্তর না পেয়ে চলতি বছরের মামনি বসাক, স্বাগতা বিশ্বাস-সহ ১৯ জন প্রার্থী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন। আর সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেয়।
সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগের অনিয়মের ব্যাখ্যা চেয়েছে আদালত।
সূত্রের খবর, এই রিপোর্ট দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে কমিশন। কারণ, চলতি মাসের ১৬ তারিখের মধ্যে রিপোর্ট দিতে হবে কমিশনকে। অর্থাৎ হাতে আছে আর মাত্র ৬ টা দিন। আর তাই এই কদিনের মধ্যে আদালতে কি রিপোর্ট জমা দেবে কমিশন তা নিয়ে বেশ চাপে আছেন কমিশনের আধিকারিকরা। এর পরে আছে আপার নিয়ে বিতর্ক। সেখানেও বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের সামনে দাঁড়াতে হবে কমিশনকে। সব মিলিয়ে বেশ চাপে আছে কমিশন।
অভিযোগ, তুলনামূলক ভাবে কম নাম্বার পাওয়া সত্ত্বেও প্রার্থীদের নিয়োগ পত্র দিয়েছে কমিশন। কেন এমন অনিয়ম করে নিয়োগপত্র দেওয়া হল তা জানাতে হবে আদালতকে। আর এই অনিয়মের অভিযোগ যদি আদালতে প্রমাণিত হয়, চাকরি হারাতে হবে অনেক পরীক্ষার্থীর। এমনটাই মনে করেন আইনজীবীদের অনেকে।
মামলাকারীদের দাবি, ২০১৬ সালে ১৬,০০০ শূন্যপদে নিয়োগের জন্য একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে কমিশন। বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান এই চারটি বিষয়ে নবম দশম ও একাদশ এবং দ্বাদশে শিক্ষক নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করে রাজ্যের স্কুল সার্ভিস কমিশন। ওই পরীক্ষাতে মোট ৮ লক্ষ আবেদনকারী লিখিত পরীক্ষায় বসেন।
চতুর্থ পর্বের নিয়োগের আগে এসএলএসটি প্রার্থীদের চূড়ান্ত যোগ্যতা প্রমাণের পর পছন্দের স্কুল নির্ণয়ের সময়ে অর্থাৎ চতুর্থ কাউন্সিলিংয়ের সময় অনিয়ম ধরা পড়ে। দেখা যায়, বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস এবং রাষ্ট্র বিজ্ঞানে প্রায় ৪০ জন প্রার্থীর প্রাপ্ত নম্বর মামলাকারীদের থেকে কম। শুধু তাই নয়, নিয়োগ তালিকার নিচের দিকে নাম থাকা সত্বেও ওই প্রার্থীরা নিয়োগপত্র পেয়ে গিয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মামলা কারীরা। অভিযোগ, কমিশনের তরফে কোনও সন্তোষজনক উত্তর না পেয়ে চলতি বছরের মামনি বসাক, স্বাগতা বিশ্বাস-সহ ১৯ জন প্রার্থী আদালতে অভিযোগ দায়ের করেন। আর সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেয়।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন