আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ কবে হবে এটাই এখন রাজ্যের হবু শিক্ষকদের কাছে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়িয়েছে। গতকাল ছিল এই মামলার শুনানি। কিন্তু আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলার পরবর্তী শুনানি চলতি মাসের ২১ তারিখ।
মেধাতালিকা প্রকাশের পরেও বিতর্কটা সেই একি জায়গায় দাঁড়িয়ে। কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পরিকল্পনা মাফিক কমিশন অনেক পরীক্ষার্থীর টেট নম্বর বাড়িয়েছে। ইন্টারভিউতে ডাক পাবার পরে কেনও পরীক্ষার্থীদের মেধাতালিকাতে রাখা হয় নি?
রেসিও কেন মানেনি কমিশন।
এই অভিযোগ নিয়েও গতকাল আদালতে দুই তরফের মধ্যে অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ চলে। সবশেষে আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলার পরবর্তী শুনানি দিন।
উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের কাজ শেষ করাই কমিশনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এই মামলা যে দিকে মোড় নিচ্ছে তাতে এই মামলার দ্রুত সমাধান প্রায় অসম্ভব। বিশেষকরে রেসিও এবং টেটের নম্বর বাড়ান নিয়ে কমিশনের কাছে কোনও যুক্তি নেই।
শেষ পর্যন্ত আদালতে কমিশন এই দুই বিষয়ে কি যুক্তি দেখান সেটাই দেখবার।
যদি কমিশনের কাছে এই দুই বিষয়ে উপযুক্ত যুক্তি থাকত, তাহলে এই নিয়োগের কাজ আগেই শেষ করতে পারত কমিশন। কিন্তু কমিশন অনিয়ম করেছে তারাও জানে। তাই দ্রুত নিয়োগ জট কাটা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আদালত যদি এই কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে এই নিয়োগের অনুমতি দেয় তবেই এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনটাই মনে করছে পরীক্ষার্থীদের অনেকে। কিন্তু সেখানেও সমস্যা আছে। যেসব পরীক্ষার্থী বঞ্চিত হবেন তারা অবশ্যই ডিভিশন বেঞ্চ বা সুপ্রিমকোর্টে যাবেন। আর তাহলে এই জটিলতা আরও বাড়বে।
তাই এখন এই নিয়োগ জট খুলতে কমিশনকে বাড়তি উদ্যোগ নিতেই হবে। আর তা-নাহলে এই নিয়োগ জট খোলা কিছুতেই সম্ভব নয়। সামনে আছে ২১ এর বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনের আগে এই নিয়োগের কাজ শেষ করতেই হবে সরকারকে। কারণ তৃণমূলের একটা বড় অংশ চায়, নিয়োগের কাজ শেষ করে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে ঝাঁপাতে। তাই নিয়োগ নিয়ে যতই বাধা আসুক, আপারের নিয়োগ হবেই।
মেধাতালিকা প্রকাশের পরেও বিতর্কটা সেই একি জায়গায় দাঁড়িয়ে। কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, পরিকল্পনা মাফিক কমিশন অনেক পরীক্ষার্থীর টেট নম্বর বাড়িয়েছে। ইন্টারভিউতে ডাক পাবার পরে কেনও পরীক্ষার্থীদের মেধাতালিকাতে রাখা হয় নি?
এই অভিযোগ নিয়েও গতকাল আদালতে দুই তরফের মধ্যে অভিযোগ, পাল্টা অভিযোগ চলে। সবশেষে আদালত জানিয়ে দেয় এই মামলার পরবর্তী শুনানি দিন।
উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগের কাজ শেষ করাই কমিশনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এই মামলা যে দিকে মোড় নিচ্ছে তাতে এই মামলার দ্রুত সমাধান প্রায় অসম্ভব। বিশেষকরে রেসিও এবং টেটের নম্বর বাড়ান নিয়ে কমিশনের কাছে কোনও যুক্তি নেই।
Loading...
যদি কমিশনের কাছে এই দুই বিষয়ে উপযুক্ত যুক্তি থাকত, তাহলে এই নিয়োগের কাজ আগেই শেষ করতে পারত কমিশন। কিন্তু কমিশন অনিয়ম করেছে তারাও জানে। তাই দ্রুত নিয়োগ জট কাটা খুব কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আদালত যদি এই কয়েক হাজার পরীক্ষার্থীদের কথা মাথায় রেখে এই নিয়োগের অনুমতি দেয় তবেই এই সমস্যার সমাধান হতে পারে। এমনটাই মনে করছে পরীক্ষার্থীদের অনেকে। কিন্তু সেখানেও সমস্যা আছে। যেসব পরীক্ষার্থী বঞ্চিত হবেন তারা অবশ্যই ডিভিশন বেঞ্চ বা সুপ্রিমকোর্টে যাবেন। আর তাহলে এই জটিলতা আরও বাড়বে।
তাই এখন এই নিয়োগ জট খুলতে কমিশনকে বাড়তি উদ্যোগ নিতেই হবে। আর তা-নাহলে এই নিয়োগ জট খোলা কিছুতেই সম্ভব নয়। সামনে আছে ২১ এর বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচনের আগে এই নিয়োগের কাজ শেষ করতেই হবে সরকারকে। কারণ তৃণমূলের একটা বড় অংশ চায়, নিয়োগের কাজ শেষ করে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে ২১ এর বিধানসভা নির্বাচনে ঝাঁপাতে। তাই নিয়োগ নিয়ে যতই বাধা আসুক, আপারের নিয়োগ হবেই।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন