ফের শিক্ষকদের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন! প্রায় ৪০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের ভবিষ্যৎ নির্ধারক মামলার শুনানি ছিল গতকাল। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা স্কুল সার্ভিস কমিশনের প্রতি পাঁচটি গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্বর্তী নির্দেশ জারি করেছেন বলে আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে।
২০১৪ থেকে বিচারাধীন এই মামলায় কমিশনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, 'কম্বাইনড মেরিট লিস্ট' অনুসারে পরীক্ষার্থীদের চাকরি দেওয়া হয় নি। মানা হয়নি এনসিটিই গাইডলাইন ও হাইকোর্টের নির্দেশ।
নথির পরিমাণ যতই বিপুল হোক, কমিশনকে ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তা পেশ করতে বলা হয়েছে। নির্দেশগুলি যথাক্রমে-১. ওই চাকরির বিজ্ঞাপন প্রকাশের সময় সব বিষয় মিলিয়ে মোট কত শূন্য শিক্ষকপদ ছিল? ২. ২০০০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়কালে মোট বিষয়ভিত্তিক প্রকৃত শূন্যপদ কত ছিল? ৩. পার্সোনালিটি টেস্টে উত্তীর্ণ সব প্রার্থীর মেধা তালিকা কী ছিল? ৪. চূড়ান্ত এবং প্রকৃত প্যানেল কী ছিল?
যা দেখে আদালত বুঝতে পারবে যে, ঠিক কাদের নিয়োগ করা হয়েছিল? ৫. যাদের নিয়োগ করা হয়েছিল, তাদের মেধা অনুযায়ী ক্রমতালিকা কী ছিল? বিষয়গত, এলাকাগত, মিডিয়াম অব ইন্সট্রাকশন-ওয়াইজ বা ভাষাগত, সংরক্ষণগত এবং লিঙ্গভিত্তিক বিভাগে। ইংরেজি, ভূগোল এবং বাংলা ভাষার শিক্ষক হিসেবে। প্রার্থীদের কারা পাশ এবং কারা অনার্স উত্তীর্ণ ছিলেন, সেই তথ্যও পেশ করতে হবে। ৬ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি।
নথির পরিমাণ যতই বিপুল হোক, কমিশনকে ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে তা পেশ করতে বলা হয়েছে। নির্দেশগুলি যথাক্রমে-১. ওই চাকরির বিজ্ঞাপন প্রকাশের সময় সব বিষয় মিলিয়ে মোট কত শূন্য শিক্ষকপদ ছিল? ২. ২০০০ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সময়কালে মোট বিষয়ভিত্তিক প্রকৃত শূন্যপদ কত ছিল? ৩. পার্সোনালিটি টেস্টে উত্তীর্ণ সব প্রার্থীর মেধা তালিকা কী ছিল? ৪. চূড়ান্ত এবং প্রকৃত প্যানেল কী ছিল?
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন