সামনে ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচন। এই নির্বাচন তৃণমূলের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। লোকসভা ভোটের পর রাজ্যে বেড়েছে বিজেপির দাপাদাপি।
নবান্ন জয়ের স্বপ্ন দেখতে তারা। এহেন পরিস্থিতিতে রাজ্যের বিভিন্ন দফতরের অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ীকরণের পথে হাঁটল মুখ্যমন্ত্রী।
রাজ্যের একাধিক দফতরের মধ্যে পঞ্চায়েতেই অস্থায়ী কর্মীর সংখ্যা সব চেয়ে বেশি। শুধুমাত্র পঞ্চায়েত দফতরেই রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি অস্থায়ী কর্মী। তাঁদের স্থায়ী করার জন্য ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার। ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, টানা ২ বছর যাঁরা অস্থায়ী পদে রয়েছেন, তাঁদের স্থায়ী করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। এর জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে বিশেষ প্রক্রিয়া।
ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, অস্থায়ী কর্মচারীদের গ্রামপঞ্চায়েতে টানা ২ বছর কাজ করার পরে ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে থাকবেন। এই সময় তাঁর কাজে যদি কর্তৃপক্ষ মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে সেই কর্মীরা পরীক্ষা দিয়ে স্থায়ী হবার সুযোগ পাবেন।
আর তারা যদি কাজে সন্তুষ্ট করতে না পারেন, তাহলে আরও ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে কাজের সুযোগ পাবেন। এইভাবে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করলে কর্মীদের চাকরিতে স্থায়ী করার ব্যবস্থা করে দেবে পঞ্চায়েত দফতর।
পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এই প্রসঙ্গে বলেন,''এত জন কর্মীকে স্থায়ী করতে যে অর্থের প্রয়োজন, তা তাঁর দফতরের কাছে নেই। সে কারণে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতি চাওয়া হয়েছিল।''
রাজ্যের একাধিক দফতরের মধ্যে পঞ্চায়েতেই অস্থায়ী কর্মীর সংখ্যা সব চেয়ে বেশি। শুধুমাত্র পঞ্চায়েত দফতরেই রয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি অস্থায়ী কর্মী। তাঁদের স্থায়ী করার জন্য ইতিমধ্যেই নির্দেশিকা জারি করেছে রাজ্য সরকার। ওই নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, টানা ২ বছর যাঁরা অস্থায়ী পদে রয়েছেন, তাঁদের স্থায়ী করার উদ্যোগ নেওয়া হবে। এর জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে বিশেষ প্রক্রিয়া।
ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, অস্থায়ী কর্মচারীদের গ্রামপঞ্চায়েতে টানা ২ বছর কাজ করার পরে ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে থাকবেন। এই সময় তাঁর কাজে যদি কর্তৃপক্ষ মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে সেই কর্মীরা পরীক্ষা দিয়ে স্থায়ী হবার সুযোগ পাবেন।
Loading...
পঞ্চায়েতমন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায় এই প্রসঙ্গে বলেন,''এত জন কর্মীকে স্থায়ী করতে যে অর্থের প্রয়োজন, তা তাঁর দফতরের কাছে নেই। সে কারণে মুখ্যমন্ত্রীর অনুমতি চাওয়া হয়েছিল।''
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন