সম্প্রতি রাজ্যের কলেজের আংশিক সময়ের শিক্ষক, চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক এবং অতিথি শিক্ষকদের একত্রে স্টেট এডেড কলেজ টিচারের স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পরে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার নিরিখে ওই সমস্ত শিক্ষকদের ভাতা-বৃদ্ধি করার পরিকল্পনার কথা জানায় সরকার।
সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবারও একটি মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে। এর আগে গবেষকদের একটি সংগঠন মামলা দায়ের করে আদালতে। এবার বৈশাখী দত্ত-সহ বেশকিছু পার্টটাইম শিক্ষক হাইকোর্টে আর একটি মামলা দায়ের করেন।
বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চে এই মামলা দায়ের করা হয়েছে। বর্তমানে রাজ্যে ১৩,০০০ এর মত এই রকম শিক্ষক আছেন।
বৈশাখী-র আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, 'আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির নামে অবৈধ ভাবে নিয়ম না মেনে কলেজ গুলির শূন্যপদ ভরাবার চেষ্টা চলছে। দেখা যাচ্ছে এই সমস্ত নিয়োগ হওয়া শিক্ষকদের মধ্যে ইউজিসি নির্ধারিত যোগ্যতাহীন কলেজ শিক্ষকের সংখ্যাই বেশি। যাঁরা বছরের পর বছর কলেজে শিক্ষকতা করছেন তাদের অভিজ্ঞতার কোনও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। একাধিক সুবিধাও কমিয়ে দেবার কথা বলা হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে।'
সরকারের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আবারও একটি মামলা হল কলকাতা হাইকোর্টে। এর আগে গবেষকদের একটি সংগঠন মামলা দায়ের করে আদালতে। এবার বৈশাখী দত্ত-সহ বেশকিছু পার্টটাইম শিক্ষক হাইকোর্টে আর একটি মামলা দায়ের করেন।
Loading...
বৈশাখী-র আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, 'আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির নামে অবৈধ ভাবে নিয়ম না মেনে কলেজ গুলির শূন্যপদ ভরাবার চেষ্টা চলছে। দেখা যাচ্ছে এই সমস্ত নিয়োগ হওয়া শিক্ষকদের মধ্যে ইউজিসি নির্ধারিত যোগ্যতাহীন কলেজ শিক্ষকের সংখ্যাই বেশি। যাঁরা বছরের পর বছর কলেজে শিক্ষকতা করছেন তাদের অভিজ্ঞতার কোনও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। একাধিক সুবিধাও কমিয়ে দেবার কথা বলা হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে।'
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন