টানা ১০ বছর পর জেলে থাকার পরে মুক্ত ছত্রধর মাহাতো। ২০১৯ সালে ছত্রধর মাহাতোর যাবজ্জীবন কারদণ্ডের সাজা রদ করে কলকাতা হাই কোর্ট। সাজা কমিয়ে দশ বছর করা হয়। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী শেষ সাজার মেয়াদ।
সালটা ছিল সম্ভবত ২০০৮।
শালবনীতে জিন্দল কারখানার শিলান্যাস সেরে মেদিনীপুরে ফেরার পথে মাওবাদীদের ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণের মুখে পড়ে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের কনভয়। এরপরই শুরু হয় তদন্ত। সেই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ২০০৯ সালে গ্রেফতার করা হয় জনসাধারণের কমিটির প্রধান মুখ ছত্রধর মাহাতো-সহ বেশ কয়েকজনকে। পরবর্তী সময়ে ইউএপিএ ধারাতেও দোষী সাব্যস্ত করা হয় ছত্রধর মাহাতকে।
২০১৫ সালের ১২ মে রাষ্ট্রদ্রোহিতার অভিযোগে ছত্রধরকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা দেয় মেদিনীপুর আদালত।
মামলা চলাকালীন আদালতের তরফে রদ করা হয় ছত্রধর মাহাতোর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। সাজা কমিয়ে ১০ বছর করার নির্দেশ দেয় আদালত। সেই সঙ্গে তখনই সাজার মেয়াদ কমানো হয় মাওবাদী কার্যকলাপে জড়িত থাকায় অপরাধী সুখশান্তি বাস্কে, শম্ভু সোরেন, সগুন মুর্মুর। বেকসুর খালাস করা হয় রাজা সরখেল ও প্রসূন চট্টোপাধ্যায়কে। প্রসঙ্গত, মামলা চলাকালীন মৃত্যু হয়েছিল হামলায় জড়িত এক দোষীর।
সালটা ছিল সম্ভবত ২০০৮।
Loading...
মামলা চলাকালীন আদালতের তরফে রদ করা হয় ছত্রধর মাহাতোর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের সাজা। সাজা কমিয়ে ১০ বছর করার নির্দেশ দেয় আদালত। সেই সঙ্গে তখনই সাজার মেয়াদ কমানো হয় মাওবাদী কার্যকলাপে জড়িত থাকায় অপরাধী সুখশান্তি বাস্কে, শম্ভু সোরেন, সগুন মুর্মুর। বেকসুর খালাস করা হয় রাজা সরখেল ও প্রসূন চট্টোপাধ্যায়কে। প্রসঙ্গত, মামলা চলাকালীন মৃত্যু হয়েছিল হামলায় জড়িত এক দোষীর।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন