গোটা দেশ জুড়ে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর সংখ্যা। এই ভাইরাসের সংক্রমণ যাতে না দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে তার জন্য লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেয় ভারত সরকার। এই লকডাউনের ফলে ভারতীয় অর্থনীতিতে বড় রকমের ধাক্কা আসবে তার আগাম ইঙ্গিত দিয়েছিল বিশেষজ্ঞরা। আর বর্তমানে রাজ্যগুলির কোষাগারেও যথেষ্ট চাপ বেড়েছে। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ডিএ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দেড় বছরের জন্যে মহার্ঘ ভাতা দেওয়া হবে না বলে জানানো হয়েছে।
পরিস্থিতি সামাল দিতে এমনই নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিতে কার্যত বাধ্য হয়েছে মোদী সরকার। এবার সে পথেই হাঁটার সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে একাধিক রাজ্য। টলমল আর্থিক পরিস্থিতিতে ডিএ বাড়ানো হবে না বলে জানালেন মুখ্যমন্ত্রী। জানানো হয়েছে, আগামী বছরের জুলাই মাস পর্যন্ত দিল্লি সরকারের কোন কর্মচারীর এবং পেনশন গ্রাহকদের জন্য ডিএ বাড়ানো হবে না। এই নিয়ে ইতিমধ্যে বিস্তারিত অর্থমন্ত্রীর তরফে জানানো হয়েছে। কেন্দ্রের চলা পথে হেটেই এই পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল এবার অরবিন্দ কেজরিওয়াল সরকারও।
জানানো হয়েছে স্বাভাবিক ভাবেই কর্মচারীরা এবং পেনশন গ্রাহকেরা ডিএ ও ডিআর পাবেন। তবে তা বর্তমান হারেই পাবেন। ৩০ জুন পর্যন্ত ১৭ শতাংশ হারেই তাদের এই ভাতা দেওয়া হবে। যদিও সরকারি কর্মচারী এবং পেনশন গ্রাহকদের এই ডিএ এবং ডিআর ২০২০ সালের জানুয়ারি থেকেই বকেয়া রয়েছে।
দিল্লি সরকারের তরফে বলা হয়েছে, এই জটিল পরিস্থিতিতে অর্থ সঞ্চয় করার জন্যই কেন্দ্রের দেখান পথে হাঁটতে চলেছে তারা। একাধিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন করোনা পরবর্তী সময় নিয়েও চিন্তার কারণ রয়েছে। মনে করা হচ্ছ সেই কারণেই কেন্দ্রের পথে হেঁটে এইরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দিল্লি সরকার।
Loading...
দিল্লি সরকারের তরফে বলা হয়েছে, এই জটিল পরিস্থিতিতে অর্থ সঞ্চয় করার জন্যই কেন্দ্রের দেখান পথে হাঁটতে চলেছে তারা। একাধিক বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন করোনা পরবর্তী সময় নিয়েও চিন্তার কারণ রয়েছে। মনে করা হচ্ছ সেই কারণেই কেন্দ্রের পথে হেঁটে এইরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দিল্লি সরকার।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন