আগামী কাল অর্থাৎ সোমবার থেকে দেশে শুরু হবে লকডাউনের চতুর্থ পর্ব। এই পর্বে আন্তঃরাজ্য বাস পরিষেবায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্র। তবে বিমান ও মেট্রো পরিষেবার ক্ষেত্রে বহাল থাকল পুরোনো নির্দেশিকাই।
দেশের প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ৩১ মে পর্যন্ত লকডাউন বহাল রাখার কথা ঘোষণা করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। তবে লকডাউনের মেয়াদকাল বৃদ্ধির ঘোষণার সঙ্গে প্রকাশ করে নয়া নির্দেশিকাও। সেই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, আন্তঃরাজ্য বাস পরিষেবায় ছাড় দেওয়া হয় লকডাউনের চতুর্থ পর্বে। তবে রাজ্যগুলির মধ্যে মেট্রো ও বিমান পরিষেবা বাতিল থাকবে। লকডাউনের চতুর্থ পর্বে আন্তঃরাজ্য বাস পরিষেবা সচল করে দেওয়ায় রাজ্যের অভ্যন্তরে আটকে থাকা মানুষেরা স্বস্তি পাবেন বলেই মনে করছেন অনেকে।
কারণ, লকডাউনের জেরে ভিন রাজ্য বা ভিন দেশে না হোক জেলার অভ্যন্তরেই অনেকে আটকে রয়েছেন। তাই বাস পরিষেবা সচল হলে যাতায়াতে অনেক সুবিধা হবে। একই ভাবে পারস্পরিক সমঝোতার প্রেক্ষিতে রাজ্যগুলির মধ্যেও গাড়ি চলতে পারে। তবে কোনও রাজ্য সরকার চাইলে নিজের রাজ্যের মধ্যে বাস ও অন্যান্য গাড়ি চলাচলে অনুমতি দিতে পারে। সেক্ষেত্রে কী নিয়ম মেনে চলতে হবে তা রাজ্যই ঠিক করে দেবে।
এছাড়া স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং প্রসিডিওর রয়েছে তা মেনেই রাজ্যের মধ্যে বাস বা অন্যান্য গাড়ি যাতায়াত করবে। নির্দেশিকাতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, দেশের মধ্যে ও আন্তর্জাতিক বিমান পরিষেবা পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। একমাত্র চিকিৎসার প্রয়োজনে এয়ার অ্যাম্বুলেন্স ছাড়া কোনও যাত্রাবাহী বিমান চলবে না। স্কুল, কলেজ, কোচিং সেন্টার সমস্ত বন্ধ থাকবে। চালু থাকবে অনলাইন পঠনপাঠনের ব্যবস্থা। হোটেল, রেস্তোরাঁ ইত্যাদি সবই বন্ধ থাকবে। কেবলমাত্র যে সব হোটেল, গেস্ট হাউজে চিকিৎসা কর্মীদের রাখা হয়েছে সেগুলি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার হিসাবে খোলা থাকবে।
কারণ, লকডাউনের জেরে ভিন রাজ্য বা ভিন দেশে না হোক জেলার অভ্যন্তরেই অনেকে আটকে রয়েছেন। তাই বাস পরিষেবা সচল হলে যাতায়াতে অনেক সুবিধা হবে। একই ভাবে পারস্পরিক সমঝোতার প্রেক্ষিতে রাজ্যগুলির মধ্যেও গাড়ি চলতে পারে। তবে কোনও রাজ্য সরকার চাইলে নিজের রাজ্যের মধ্যে বাস ও অন্যান্য গাড়ি চলাচলে অনুমতি দিতে পারে। সেক্ষেত্রে কী নিয়ম মেনে চলতে হবে তা রাজ্যই ঠিক করে দেবে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন