গোটা রাজ্যে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে দ্রুত গতিতে। লকডাউনের মধ্যে এই মারণ সংক্রমণ যেভাবে বাড়ছে তাতে চিন্তা বেড়েছে চিকিৎসকদের। পরিস্থিতি যে পর্যায়ে গিয়েছে তাতে চতুর্থ দফার লকডাউন ঘোষণা করতে বাধ্য হল সরকার।
শরীরে করোনা ভাইরাসের কোনও উপসর্গ নেই। চাকরির জন্য মেডিক্যাল পরীক্ষা দিতে হয়েছিল যুবককে। আর তাতেই ধরা পড়ল করোনা। এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুরে। যেহেতু করোনা আক্রান্ত যুবক শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন না, তাই তিনি অনেকের সঙ্গেই মিশেছিলেন। সেই কারণে বেলতলা রোডের একটি বসতির বাসিন্দাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।
এলাকা সূত্রে জানা গিয়েছে, বেলতলা রোডের উপর একটি তিনতলা বাড়ির একতলায় থাকেন ওই যুবক। বাড়ির সংলগ্ন ওই বসতিটি। তিনি বিভিন্ন সংস্থার গাড়ি চালান। সম্প্রতি নতুন একটি চাকরিতে যোগ দেন। ওই সংস্থাটি নতুন কর্মীদের মেডিক্যাল টেস্ট করে। তার মধ্যে ছিল করোনা পরীক্ষাও। একটি বেসরকারি হাসপাতালে তিনি পরীক্ষা দিতে যান। তাঁর লালারস নিয়ে পরীক্ষা করতে পাঠানো হয়। এরপর তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন।
এলাকার বাসিন্দাদের সঙ্গে কথাও বলেন। তাঁর শরীরে কোন উপসর্গ ছিল না। শনিবার পরীক্ষার রিপোর্ট আসে করোনা পজিটিভ। তারই ভিত্তিতে স্বাস্থ্য দপ্তরের কর্মীরা তাঁকে রাজারহাটে নিয়ে যান। সেখানেই তাঁর চিকিৎসা চলছে। পুলিশ ওই বাড়ি ও বসতির একটি অংশ সিল করে দিয়েছে। ওই যুবকের পরিবারের লোকেরা লকডাউনের আগেই পাঞ্জাবে চলে যান। লকডাউন ঘোষণা হওয়ার ফলে তাঁরা আর ফিরতে পারেননি। বাড়িতে যুবক একাই থাকতেন।
শরীরে করোনা ভাইরাসের কোনও উপসর্গ নেই। চাকরির জন্য মেডিক্যাল পরীক্ষা দিতে হয়েছিল যুবককে। আর তাতেই ধরা পড়ল করোনা। এই ঘটনা ঘটেছে দক্ষিণ কলকাতার ভবানীপুরে। যেহেতু করোনা আক্রান্ত যুবক শারীরিকভাবে অসুস্থ ছিলেন না, তাই তিনি অনেকের সঙ্গেই মিশেছিলেন। সেই কারণে বেলতলা রোডের একটি বসতির বাসিন্দাদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে আতঙ্ক।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন