সাত বছর পার হবার পরেও আইনি জটে আটকে আছে উচ্চ প্রাথমিকের নিয়োগ প্রক্রিয়া। আদলের নির্দেশের পরে মেরিটলিস্ট প্রকাশের পরেও নিয়োগ নিয়ে জটিলতা কাটেনি, বরঞ্চ বেড়েছে জটিলতা। আর এর পরে নিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়।
চলতে থাকা এমন বিতর্কের মধ্যে আবারও উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের তৎপরতা শুরু করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। এই পরিস্থিতিতেই যাতে উচ্চ প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের স্থগিতাদেশের শুনানি জরুরি ভিত্তিতে করা হয় তার জন্য হাইকোর্টের কাছে আবারও আবেদন রাখছে স্কুল সার্ভিস কমিশন। উচ্চ প্রাথমিকে পরীক্ষার্থীরা দুটি পর্যায় 'প্রটেস্ট ফ্রম হোম' এই পদ্ধতিতে আন্দোলন চালিয়েছেন নিয়োগের দাবিতে।
শুধু তাই নয় শিক্ষামন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর ফেসবুক পোস্টে নিয়োগের দাবি নিয়ে একাধিকবার ছবিসহ পোস্ট করেছেন হবু শিক্ষকরা। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এসএসসি-কে তার জেরেই নিয়োগের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছেন বলেই মনে করা হচ্ছে।
উচ্চ প্রাথমিকে এই মুহূর্তে শিক্ষক নিয়োগের শূন্য পদ রয়েছে ১৪ হাজারেরও বেশি। প্রায় সাত বছর ধরে নিয়োগের প্রক্রিয়া চললেও এখনও পর্যন্ত সেই নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে পারিনি কমিশন। মূলত আইনি জটিলতায় নিয়োগ-প্রক্রিয়া কার্যত থমকে রয়েছে। কিছুটা আইনি জটিলতা কাটিয়ে গত বছর পুজোর আগেই মেধাতালিকা প্রকাশ করে স্কুল সার্ভিস কমিশন। কিন্তু সেই মেধাতালিকায় গরমিল ও অস্বচ্ছতার অভিযোগ এনে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় হবু শিক্ষকরা।
চাকরিপ্রার্থীদের করা মামলার উপর উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়াতে স্থগিতাদেশ দেয় স্কুল সার্ভিস কমিশন। গত কয়েক মাস ধরেই সেই মামলার শুনানি চলছে হাইকোর্টে। মামলার শুনানি পর্ব অনেকটাই এগিয়ে গেছে বলে জানাচ্ছেন কমিশনের আধিকারিকরা। কিন্তু তারই মধ্যে লকডাউন এবং করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পিছিয়ে দিয়েছে অনেকটাই মামলার শুনানি পর্ব।
শুধু তাই নয় শিক্ষামন্ত্রী ও মুখ্যমন্ত্রীর ফেসবুক পোস্টে নিয়োগের দাবি নিয়ে একাধিকবার ছবিসহ পোস্ট করেছেন হবু শিক্ষকরা। সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এসএসসি-কে তার জেরেই নিয়োগের মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি করার নির্দেশ দিয়েছেন বলেই মনে করা হচ্ছে।
Loading...
চাকরিপ্রার্থীদের করা মামলার উপর উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়াতে স্থগিতাদেশ দেয় স্কুল সার্ভিস কমিশন। গত কয়েক মাস ধরেই সেই মামলার শুনানি চলছে হাইকোর্টে। মামলার শুনানি পর্ব অনেকটাই এগিয়ে গেছে বলে জানাচ্ছেন কমিশনের আধিকারিকরা। কিন্তু তারই মধ্যে লকডাউন এবং করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ পিছিয়ে দিয়েছে অনেকটাই মামলার শুনানি পর্ব।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন