আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া ফের আইনি জালে জড়িয়ে গেল। সম্প্রতি কলকাতা হাইকোর্ট অন্তর্বর্তী নির্দেশে জানিয়েছেন, এই শিক্ষক নিয়োগের জন্য আদালতের অনুমতি না নিয়ে কোনওরকম সুপারিশ করা যাবে না। এর ফলে ২০১৬ সাল থেকে এক্ষেত্রে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, তা ফের ধাক্কা খেল। আগের দায়ের করা মামলায় হাইকোর্ট জানিয়েছিল, মেধা তালিকায় যেসব ত্রুটি রয়েছে বলে মামলাকারীরা মনে করেন, স্মারকলিপি দিয়ে সেগুলি স্কুল সার্ভিস কমিশনকে জানাতে হবে। মেধা তালিকা প্রকাশিত হওয়ার তিন সপ্তাহের মধ্যে সেই স্মারকলিপি পেশ করতে হবে।
সেই নির্দেশে আরও বলা হয়েছিল, আদালতের নির্দেশ ছাড়া কমিশন কাউকে নিয়োগের জন্য সুপারিশ করতে পারবে না।
এই প্রেক্ষাপটে আরও কয়েকজন প্যানেলভুক্ত চাকরিপ্রার্থী এই লকডাউন পর্বের মধ্যেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁদের আইনজীবী ফিরদৌস সামিম সোমবার আদালতকে জানান, ২০১২ ও ২০১৫ সালের টেট পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ২০১৬ সাল থেকে এক্ষেত্রে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়, তার শুরু থেকেই অনিয়ম হয়ে চলেছে। প্রার্থীদের যোগ্যতা সংক্রান্ত নথি যাচাই পর্ব থেকে যার শুরু।
পরে প্রতি ১০০ শূন্যপদ পিছু ১৪০ জনকে ইন্টারভিউতে ডাকার নিয়ম ও পদ্ধতিতেও অনিয়ম হয়েছে। প্যানেলভুক্ত এই প্রার্থীরা আশঙ্কা করছেন, এর পরেও অনিয়ম হতে পারে। সেই সূত্রে চাকরির সুযোগও হাতছাড়া হতে পারে। যে সওয়ালের জেরে আদলত উপরোক্ত নির্দেশ দিয়ে বলেছে, মামলার প্রতিলিপি রেজিস্টার্ড পোস্টে কমিশন সহ অন্যান্য বিবাদী পক্ষকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে পাঠাতে হবে।
এই প্রেক্ষাপটে আরও কয়েকজন প্যানেলভুক্ত চাকরিপ্রার্থী এই লকডাউন পর্বের মধ্যেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন। তাঁদের আইনজীবী ফিরদৌস সামিম সোমবার আদালতকে জানান, ২০১২ ও ২০১৫ সালের টেট পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতে ২০১৬ সাল থেকে এক্ষেত্রে যে নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হয়, তার শুরু থেকেই অনিয়ম হয়ে চলেছে। প্রার্থীদের যোগ্যতা সংক্রান্ত নথি যাচাই পর্ব থেকে যার শুরু।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন