লকডাউনের কারণে রাজ্যে উচ্চ মাধ্যমিকের কিছু পরীক্ষা অনেকটাই পিছিয়ে গিয়েছে। এখনও পরিস্থিতি যা, তাতে জুলাইয়ে না-নিয়ে আরও এক মাস পরে সেই সব পরীক্ষা নেওয়ার কথা ভাবা যেতে পারে বলে রাজ্য সরকারের কাছে সুপারিশ করেছে পাঠ্যক্রম কমিটি। একই সঙ্গে তাদের পরামর্শ, এই অবস্থায় রাজ্যে খুব তাড়াতাড়ি স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত না-নেওয়াই ভাল।
পবিত্র সরকার, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, নৃসিংহপ্রসাদ ভাদুড়ী এবং জয় গোস্বামীর মতামতও রয়েছে। সম্প্রতি এঁদের কাছে দফতরের পক্ষ থেকে মতামত চাওয়া হয়েছিল। এঁরাও এখনই স্কুল না খোলার কথা বলেছেন। যেহেতু বড়দের সঙ্গে অনেক ছোট পড়ুয়ারাও স্কুলে যাবে, তাই সংক্রমণের ভয় যখন একেবারে থাকবে না তখনই যেন স্কুল খোলা হয়।
মারণ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এমনই চেহারা নিয়েছে যে, আইসিএসই বোর্ড দশম ও দ্বাদশের বাকি পরীক্ষা ইতিমধ্যে ঐচ্ছিক করে দিয়েছে। বঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের বাকি পরীক্ষা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে নেওয়ার কথা।
কিন্তু করোনার এই প্রবল প্রতাপের দুঃসময়ে সেই সব পরীক্ষা আদৌ নেওয়া উচিত কি না, তা নিয়ে জোরদার বিতর্ক চলছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, সংক্রমণ থেকে পরীক্ষার্থীদের বাঁচাতে সব ধরনের সতর্কতামূলক ব্যবস্থাই গ্রহণ করা হবে। কিন্তু রাজ্য পাঠ্যক্রম কমিটি সুপারিশ করেছে, প্রয়োজনে বাকি পরীক্ষা এখনই না-নিয়ে আরও কিছু পরে নেওয়া যেতে পারে। স্থগিত পরীক্ষা নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্যান্য বোর্ড কী করছে, সেটাও ভাল ভাবে দেখা দরকার। আইসিএসই বোর্ড তো বলেই দিয়েছে, দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা ছেলেমেয়েরা চাইলে দিতে পারে, না-ও দিতে পারে।
মারণ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এমনই চেহারা নিয়েছে যে, আইসিএসই বোর্ড দশম ও দ্বাদশের বাকি পরীক্ষা ইতিমধ্যে ঐচ্ছিক করে দিয়েছে। বঙ্গে উচ্চ মাধ্যমিকের বাকি পরীক্ষা জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে নেওয়ার কথা।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন