গোটা দেশ জুড়ে বাড়ছে করোনা আতঙ্ক। এমন সময় মাত্রাতিরিক্ত বিদ্যুতের বিল নিয়ে চিন্তায় রাজ্যের মানুষ। লকডাউন চলাকালীন বিদ্যুতের মাত্রাতিরিক্ত বিল নিয়ে এবার CESC-র কাছে জবাব তলব করল কলকাতা হাই কোর্ট। করোনার কারণে লকডাউনের সময় মিটার রিডিং না নিয়ে কীভাবে গড় বিল তৈরি করা হয়েছে।
তা নিয়ে ওই বেসরকারি বিদ্যুৎ বণ্টন কোম্পানিকে হলফনামা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত।
এই বিদ্যুতের বিল বাতিল করা হোক। এই বক্তব্য সহ একাধিক দাবিতে রজনীশ কলাবতী নামে এক ব্যক্তি একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার শুনানিতে তিনি প্রশ্ন তোলেন মিটার রিডিং না নিয়ে কোন তথ্যের উপর ভিত্তি করে চার মাসের গড় বিল পাঠান হয়েছে? এর পর তিনি দাবি করেন ৬ মে কর্তৃপক্ষ ওই কোম্পানির গড় বিল তৈরির অনুমতি দেয়। কিন্তু তার আগেও কিসের ভিত্তিতে গড় বিল তৈরি করা হল।
এর পরে তিনি বিদ্যুতের বর্ধিত মাশুলের প্রসঙ্গও আদালতে তুলে ধরেন। তিনি অভিযোগ করেন, গ্রাহকদের মোবাইলে যে বিল পাঠান হচ্ছে তাতে কোনও পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেওয়া হচ্ছে না।
এর পর এই বিষয় নিয়ে সিইএসসিকে হলফনামা দায়ের করে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ আগস্ট।
এই বিদ্যুতের বিল বাতিল করা হোক। এই বক্তব্য সহ একাধিক দাবিতে রজনীশ কলাবতী নামে এক ব্যক্তি একটি জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন। ওই মামলার শুনানিতে তিনি প্রশ্ন তোলেন মিটার রিডিং না নিয়ে কোন তথ্যের উপর ভিত্তি করে চার মাসের গড় বিল পাঠান হয়েছে? এর পর তিনি দাবি করেন ৬ মে কর্তৃপক্ষ ওই কোম্পানির গড় বিল তৈরির অনুমতি দেয়। কিন্তু তার আগেও কিসের ভিত্তিতে গড় বিল তৈরি করা হল।
Loading...
এর পর এই বিষয় নিয়ে সিইএসসিকে হলফনামা দায়ের করে জবাব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ। মামলার পরবর্তী শুনানি ৫ আগস্ট।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন