রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। একের পর এক অভিযোগ। আর সেই সব অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে আদালতে দায়ের হয়েছে মামলা। আর সেই মামলার কারণে রাজ্যে নিয়োগ বিতর্ক আরও কিছুটা বাড়িয়ে দিয়েছে।
রাজ্যের কলেজের আংশিক সময়ের শিক্ষক, চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক এবং অতিথি শিক্ষকদের একত্রে 'স্টেট এডেড কলেজ টিচার' স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এর পরে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার নিরিখে ওই সমস্ত শিক্ষকদের ভাতা-বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। কিছুদিন আগেই তাঁদের নিয়োগ পত্রও দেওয়া হয়েছে। এর বিরুদ্ধে সরব হয়েছেন রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণারত পড়ুয়ারা।
তাঁদের অভিযোগ, বেশিরভাগ অতিথি অধ্যাপকদের ইউজিসির নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই।
এর পরই গবেষকদের একটি সংগঠন মামলা দায়ের করে কলকাতা হাইকোর্টে। আগামীকাল সেই মামলার শুনানি হবে জানা গেছে। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা আছে। গবেষকদের হয়ে এই মামলাটি লড়বেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। আর তাই এই মামলার উপর নির্ভর করছে অনেক শিক্ষকের ভবিষ্যৎ।
রাজ্যের কলেজের আংশিক সময়ের শিক্ষক, চুক্তিভিত্তিক শিক্ষক এবং অতিথি শিক্ষকদের একত্রে 'স্টেট এডেড কলেজ টিচার' স্বীকৃতি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Loading...
এর পরই গবেষকদের একটি সংগঠন মামলা দায়ের করে কলকাতা হাইকোর্টে। আগামীকাল সেই মামলার শুনানি হবে জানা গেছে। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হওয়ার কথা আছে। গবেষকদের হয়ে এই মামলাটি লড়বেন আইনজীবী ফিরদৌস শামিম। আর তাই এই মামলার উপর নির্ভর করছে অনেক শিক্ষকের ভবিষ্যৎ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন