৪৪৫ জনের নিয়োগপত্র দিয়েছে পর্ষদ; বিতর্ক তবু পিছু ছাড়ছে না

শিক্ষক বদলি নিয়ে বিতর্ক নতুন ঘটনা নয়। এই বদলির প্রক্রিয়া নিয়ে একাধিক প্রশ্ন তুলেছেন শিক্ষকদের একটা বড় অংশ। একদিনেই ৪৪৫ জন শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী এবং প্রধান শিক্ষকের বদলির নিয়োগপত্রে দেওয়া হয়েছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে। আর সেই সব নিয়োগপত্রে সই করেছেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কার্তিক মান্না।  এর ফলে নিয়োগপত্র পাওয়া শিক্ষক, প্রধান শিক্ষকরা বেশ স্বস্তিতে। অন্যদিকে, এনিয়ে শিক্ষক সংগঠনগুলি কিছু প্রশ্ন তুলেছে। বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে তারা এই বদলির কার্যকারিতা নিয়েই সন্দেহ প্রকাশ করছে। 

এই বদলি সবটাই বিশেষ বদলি। খোদ শিক্ষা দফতর থেকে এর ছাড়পত্র নিতে হয়।

Loading...

অনেক ক্ষেত্রেই স্বয়ং মন্ত্রীও ফাইলগুলি দেখেন। বদলির আবেদনগুলি বিকাশ ভবনের ছাড়পত্র পেয়ে স্কুল সার্ভিস কমিশনে যায়। সেখান থেকে লকডাউনের মধ্যেই অনলাইনে সুপারিশপত্র ছাড়া হয়। ওয়েবসাইট থেকে সেগুলি ডাউনলোড করেন প্রার্থীরা।  পাশাপাশি কাজে যোগ দেওয়ার জন্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়োগপত্রও প্রয়োজন হয়। সেগুলি অবশ্য পর্ষদ থেকে ছাড়া হয়নি। পর্ষদের সভাপতি কল্যাণময় গঙ্গোপাধ্যায় অসুস্থ। তাই অস্থায়ীভাবে দায়িত্বে আছেন কলকাতা জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় সংসদের চেয়ারম্যান কার্তিক মান্না। তিনি অবশেষে এই নিয়োগপত্র ছাড়ার আনুষ্ঠানিক কাজগুলো সম্পন্ন করেছেন বলে জানা গিয়েছে।  

Loading...