লকডাউন শুরুর দিনেই চুঁচুড়া-হুগলি পুরসভায় মজদুর পদে চাকরিতে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কয়েক মাস পরেই চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল সেই নারায়ণ অধিকারীকে। ওই বরখাস্তের চিঠিতে বলা হয়েছিল, 'পুরমন্ত্রীর নির্দেশ অনুসারে।'
আদালত সূত্রের খবর, নারায়ণের মতো সে বার আরও অনেককে চাকরি থেকে ছাঁটাই করা হয়েছিল। মামলাটি করেছিলেন নারায়ণবাবু এবং আরও এক জন। আদালত জানিয়েছে, শুধু তাঁদের ক্ষেত্রেই এই রায় প্রযোজ্য হবে। নারায়ণবাবুর আইনজীবী এক্রামুল বারি জানান, এর আগে তাঁরা বিচারপতি আশিসকুমার চক্রবর্তীর এজলাসে আর্জি জানিয়েছিলেন। নারায়ণবাবুদের অবিলম্বে চাকরিতে নিযুক্ত করে বেতন দিতে অন্তর্বতীকালীন নির্দেশ দেন বিচারপতি চক্রবর্তী। পুরসভা ও রাজ্য যৌথভাবে ডিভিশন বেঞ্চে আপিল মামলা করে। এ দিন সেই দুটি মামলা খারিজ করে আগের রায় বহাল রেখেছে ডিভিশন বেঞ্চ।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন