ইডির পেশ করা চার্জশিটে বেশকিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য। এবার জানা গিয়েছে সাড়ে সাত লক্ষ টাকার বিনিময়ে পাওয়া গিয়েছে প্রাইমারি সহ-শিক্ষকের চাকরি। এই দাবি করা হয়েছে ইডির চার্জশিটে। টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন এমন ব্যক্তিদের বয়ানে পাওয়া গিয়েছে এই তথ্য, এমনটাই দাবি এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের। আরও জানা গিয়েছে যে প্রার্থীদের নির্দেশ দেওয়া হয় তারা যেন ভাল করে জানা উত্তরই শুধুমাত্র উত্তরপত্রে লেখে। উত্তর না জানা থাকলে ফাঁকা ওএমআর জমা দেওয়ার নির্দেশও দেওয়া হয় তাদেরকে। জানা গিয়েছে এই নির্দেশ দিতেন মিডলম্যান চন্দন ওরফে রঞ্জন মন্ডল। একাধিক সাক্ষীর বয়ান উল্লেখ করে এই দাবি করেছে ইডি। ইডির তরফে আরও জানানো হয়েছে যে একাধিক মিডলম্যানকে কাজে লাগিয়ে চলছিল এই নিয়োগ দুর্নীতি।
ইডির তদন্তকারীগের দাবি, যাঁরা টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন এমন একাধিক ব্যক্তির বয়ানে এই তথ্য উঠে এসেছে। চার্জশিট ইডির মন্তব্য, সাক্ষীদের বয়ান থেকে এটা কাঁচের মত স্পষ্ট যে একাধিক মিডিলানকে কাজে লাগিয়ে কি ভাবে একটি গভীর দুর্নীতিগ্রস্ত সিস্টেম চলছিল। বহু ক্ষেত্রের মিডিলম্যানদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা জমা পড়ার প্রমাণ মিলেছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন