গোয়ার পর এ বার উত্তরপ্রদেশে বড়সড় ধাক্কা খেল তৃণমূল কংগ্রেস। যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি নীরজ রাই-সহ বেশ কয়েকজন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। তৃণমূলের বড় নেতারা পশ্চিমবঙ্গের বাইরে দলের সম্প্রসারণ চান না বলে অভিযোগ করেছেন নীরজ রাই।
গোয়ার পর এ বার উত্তরপ্রদেশে বড়সড় ধাক্কা খেল তৃণমূল কংগ্রেস। যোগী আদিত্যনাথের রাজ্যে তৃণমূলের রাজ্য সভাপতি নীরজ রাই-সহ বেশ কয়েকজন সদস্য পদত্যাগ করেছেন। তৃণমূলের বড় নেতারা পশ্চিমবঙ্গের বাইরে দলের সম্প্রসারণ চান না বলে অভিযোগ করেছেন নীরজ রাই।
রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি এবং সরকারি নিয়ন্ত্রিত স্কুলে কত জন করে শিক্ষক শিক্ষিকা রয়েছেন তা নিয়ে বিতর্ক আছে। এবার তার তথ্য চাইল রাজ্য সরকার। বিভিন্ন স্কুলের প্রধান শিক্ষক-প্রধান শিক্ষিকাদের চলতি মাসের মধ্যে তথ্য জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।
অনেকের প্রশ্ন, হঠাৎ করে কেন এই তথ্য চাওয়ার প্রয়োজনীয়তা এল?
ইতিমধ্যেই বিভিন্ন জেলা থেকে এই সংক্রান্ত রিপোর্টে এসে পৌঁছচ্ছে স্কুল শিক্ষা দফতরে। সেই কারণেই স্কুল ভিত্তিক এই তথ্য চাইছে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। তার কারণ শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি হওয়ার পর এখন কত জন করে শিক্ষক শিক্ষিকা প্রতিটি স্কুলে রয়েছেন, সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা চায় পর্ষদ।
অবশেষে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আন্দোলনকারী চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে ফোনে কথা বললেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, 'তোমাদের বিষয়টা আমার হাতে ছেড়ে দাও'। মেধা তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি পাননি, এমন অভিযোগ তুলে ধর্মতলায় গান্ধিমূর্তির পাদদেশে এসএলএসটি চাকরি প্রার্থীরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। ধর্মতলার মোড়ে মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তির পাদদেশে অবস্থানে বসেছেন শারীরশিক্ষা, কর্মশিক্ষার চাকরি প্রার্থীদের একাংশ। চাকরি প্রার্থীদের দাবি, যোগ্যতা থাকা সত্তেও নিয়োগ দেওয়া হয়নি। অপরদিকে, অযোগ্যরা নিয়োগ পাচ্ছেন। ২০১৬ সালে পাশ করেছেন এরকম ১৩০০র বেশি চাকরি প্রার্থী আন্দোলনে নেমেছেন। ধর্মতলায় মাতঙ্গিনী হাজরার মূর্তির পাদদেশে যে অবস্থান চলছে, সেখানেই ফোন করেন মুখ্যমন্ত্রী।
আইসিএসই ও সিবিএসই বোর্ড বোর্ডের পরীক্ষা গুলি বছরে দু' বার হয়ে থাকে। অর্থাৎ সেমিস্টার ওয়ান, সেমিস্টার দুই করে ছয় মাস অন্তর অন্তর তারা এই পরীক্ষা নিচ্ছে বোর্ড। এবার সেই ধাঁচেই রাজ্যের উচ্চমাধ্যমিকের ছাত্রছাত্রীদেরও পরীক্ষা নিতে চায় উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ। তেমনটাই পরিকল্পনা নিচ্ছে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ ও স্কুল শিক্ষা দফতর। ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকার স্কুল উচ্চ শিক্ষায় নিজস্ব শিক্ষানীতি তৈরি করার জন্য একটি কমিটি তৈরি করেছে। সেই কমিটি আগামী ৬ মে বৈঠকে বসছে। যে বৈঠকে থাকার কথা শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর।
এবারের বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির ভরাডুবির পর বারবার দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তথাগত রায়। যার জেরে বঙ্গ বিজেপির নেতাদের কটাক্ষের শিকারও হয়েছেন তিনি। এবার ফের দল বিস্ফোরক তথাগত। টুইটারে লিখলেন, "দলের মজ্জায় মজ্জায় ক্যানসার ধরেছে।" মঙ্গলবার সকালে একটি টুইট করেন তথাগত রায়। কৈলাস বিজয়বর্গীয় ও দলকে কটাক্ষ করে সেখানে লেখেন, "সে ভেগেছে, না বললে এখন দলের মাথায় বসে থাকত। দলের মজ্জায় মজ্জায় এখন ক্যানসার ধরেছে, যদি বাঁচাতে হয় তা হলে ভয়াবহ অপারেশন ও কেমোথেরাপি অত্যাবশ্যক, না হলে রোগী বাঁচবে না।
প্রায় ২১ দিন পর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাস বয়কটের সিদ্ধান্ত থেকে সরে এলেন হাইকোর্টের তৃণমূলপন্থী আইনজীবীরা। সোমবার তৃণমূল লিগ্যাল সেলের তরফে এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা জানান আইনজীবী বিশ্বব্রত বসু মল্লিক। বার অ্যাসোসিয়েশন এবং বেঞ্চের সুসম্পর্ক বজায় রাখতেই এই সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছেন তিনি। বিশ্বব্রত বসু মল্লিক আরও জানান, বারংবার পরিস্থিতি স্বাভাবিক করার কথা উল্লেখ করার পাশাপাশি বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ও আইনজীবীদের আশ্বাস দিয়েছেন যাতে ভবিষ্যতে বার এবং বেঞ্চের সম্পর্ক নষ্ট না হয়, সে চেষ্টা করবেন তিনি।
উল্লেখ্য, বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এসএসসির মামলা শুনতে গিয়ে বিভিন্ন সময় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। সেই নির্দেশে ডিভিশন বেঞ্চ স্থগিতাদেশ দেওয়ায় তিনি নিজের ক্ষোভ গোপন রাখেননি। প্রকাশ্যেই কড়া সমালোচনা করেছেন ওই ডিভিশন বেঞ্চের। বিষয়টি নিয়ে তিনি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এবং হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির হস্তক্ষেপও চেয়েছেন। কড়া ভাষায় বেশ কিছু সরকারবিরোধী মন্তব্যও তিনি করেছেন।
এরপরই ঘটনা অন্যদিকে মোড় নেয়। তাঁর বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে আন্দোলনে নামে বার অ্যাসোসিয়েশন। তারপরই শুরু হয় তাঁর এজলাস বয়কট।
রাজ্যে তৃণমূলের বিরুদ্ধে দু'বেলা প্রচার, সেই দলের গণ সংগঠনের সদস্য! তিনি আর কেউ নন, বিজেপির রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক সুকান্ত মজুমদার।
সোমবার তৃণমূলের অধ্যাপক সংগঠন পশ্চিমবঙ্গ কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যাপক সমিতি (ওয়েবকুপা) এই তথ্য সামনে এনেছে বলে জানা গিয়েছে। সংগঠনের রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক কৃষ্ণকলি বসু সুকান্তবাবুর সদস্যপদের প্রমাণপত্র সংবাদমাধ্যমে পেশ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। তাঁর কথায়, "২০১৩ সাল থেকে সুকান্ত মজুমদার আমাদের সংগঠনের সদস্য।