রাজ্যের তহবিলে অর্থ নেই, পাশাপাশি কেন্দ্রের থেকে ঋণও নেওয়া এখন সম্ভব হচ্ছে না। তাই ডিএ দিতে পারছে না রাজ্য সরকার। রাজ্যের তরফে গতকাল স্যাট-এ এই কথা বলেন আইনজীবী অপূর্ব লাল। ২০১৮ সালের ১৫ অক্টোবর স্যাট-এ ডিএ মামলার শুনানি শেষ হয়। কিন্তু, এই ডিএ মামলাকে আরও বেশিকরে ঝুলিয়ে দিতে রিভিউ পিটিশন দাখিল করে হাইকোর্টে বিশেষ শুনানির ব্যবস্থা করে রাজ্য সরকার।
এর জন্য হাইকোর্টের বিচারপতি হরিশ ট্যান্ডন ও বিচারপতি শেখর ববি শরাফের বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি শুরু হয়। কিন্তু, এই ডিভিশন বেঞ্চ চলতি বছরের ৮ মার্চ ডিএ মামলায় রাজ্যের রিভিউ পিটিশনের আবেদন খারিজ করে দেয়। পাশাপাশি, স্যাট-কেই বিষয়টি দেখার নির্দেশ দেয় কোর্ট।
গতকাল, বুধবার ডিএ মামলার শুনানিতে রাজ্যের আইনজীবী অপূর্ব লাল স্যাট-এ বলেন, "ডিএ দেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অর্থের অভাবে তা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় সরকারও সেইভাবে সাহায্য করছে না রাজ্যকে। কারণ, সেন্ট্রাল ফিনান্সিয়াল রেসপন্সিবিলিটি অ্যামেন্ডমেন্ট বিল অনুযায়ী রাজ্য ৩ শতাংশের বেশি ধার নিতে পারবে না। ফলে কেন্দ্রের থেকে রাজ্য ধার নিতে পারছে না। সেই জন্য ডিএ দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়েছে।"
যদিও সরকারী কর্মচারীদের আইনজীবী সর্দার আমজাদ আলি ও ফিরদৌস শামিম বলেন, "এর সঙ্গে ডিএ-র কোনও যোগ নেই। ডিএ সম্পূর্ণ মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত থাকে। এই সব যুক্তি দেখিয়ে আসলে রাজ্য বিষয়টি এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছে।" ১৮ জুন ফের এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
গতকাল, বুধবার ডিএ মামলার শুনানিতে রাজ্যের আইনজীবী অপূর্ব লাল স্যাট-এ বলেন, "ডিএ দেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অর্থের অভাবে তা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কেন্দ্রীয় সরকারও সেইভাবে সাহায্য করছে না রাজ্যকে। কারণ, সেন্ট্রাল ফিনান্সিয়াল রেসপন্সিবিলিটি অ্যামেন্ডমেন্ট বিল অনুযায়ী রাজ্য ৩ শতাংশের বেশি ধার নিতে পারবে না। ফলে কেন্দ্রের থেকে রাজ্য ধার নিতে পারছে না। সেই জন্য ডিএ দেওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হয়েছে।"
যদিও সরকারী কর্মচারীদের আইনজীবী সর্দার আমজাদ আলি ও ফিরদৌস শামিম বলেন, "এর সঙ্গে ডিএ-র কোনও যোগ নেই। ডিএ সম্পূর্ণ মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে যুক্ত থাকে। এই সব যুক্তি দেখিয়ে আসলে রাজ্য বিষয়টি এড়িয়ে যাবার চেষ্টা করছে।" ১৮ জুন ফের এই মামলার পরবর্তী শুনানি।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন