২০১৫ সালের পর আর প্রাইমারি টেট পরীক্ষা হয়নি রাজ্যে। ২০১৭ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। কিন্তু, পরীক্ষা হয়নি। সেজন্য সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে তীব্র ভর্ৎসনার মুখে পড়ে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। বিচারপতি সমাপ্তি চট্টোপাধ্যায় প্রশ্ন করেন, "গরিব ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ কোটি কোটি টাকা তুলে কেন টেট নেওয়া হয়নি?"
ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশননের গাইডলাইন অনুযায়ী প্রতি বছর টেট নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু, ২০১৫ সালের পর থেকে একবারও প্রাইমারির টেট পরীক্ষা নেয়নি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ২০১৭ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। চাকরি-প্রার্থীরা টাকার বিনিময়ে ফর্ম ফিল আপ করেন।
কিন্তু, সেই পরীক্ষা আজও হয়নি। অবিলম্বে পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন চাকরি-প্রার্থীরা। আজ, সোমবার সেই মামলার শুনানি হয়। পর্ষদের তরফে আইনজীবী সুবীর সান্যাল আদালতে জানান, বিভিন্ন সমস্যায় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ পরীক্ষা নিতে পারেনি। পর্ষদের এই ব্যাখ্যায় ক্ষুব্ধ হন বিচারপতি। তিনি বলেন, "গরিব ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা তুলে টেট পরীক্ষা না নিয়ে বোর্ড সেই টাকার সুদ ভোগ করছে?" এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৭ জুন।
ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশননের গাইডলাইন অনুযায়ী প্রতি বছর টেট নেওয়া বাধ্যতামূলক। কিন্তু, ২০১৫ সালের পর থেকে একবারও প্রাইমারির টেট পরীক্ষা নেয়নি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ২০১৭ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়। চাকরি-প্রার্থীরা টাকার বিনিময়ে ফর্ম ফিল আপ করেন।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন