জল্পনা চলছিল। এবার সেটা সত্যি হল। গুরুত্বপূর্ণ পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল মনোজিৎ মণ্ডলকে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের এগজিকিউটিভ কাউন্সিলে উচ্চশিক্ষা সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন যাদবপুরের ইংরেজির অধ্যাপক মনোজিৎ মণ্ডল।
তাঁকে সেই পদ থেকে সরানো হয়েছে বলে আজ জানালেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাঁর পরিবর্তে উচ্চশিক্ষা সংসদের নির্বাচিত প্রতিনিধি করা হয়েছে বিএড বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সোমা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। শিক্ষামন্ত্রী তথা তৃণমূলের মহাসচিবের বক্তব্য, এটা রুটিন পরিবর্তন। এর সঙ্গে মনোজিৎ মণ্ডলের স্ত্রী বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের দল বদলের কোনও সম্পর্ক নেই। যদিও শিক্ষামন্ত্রীর এই যুক্তি মানতে রাজি নন মনোজিৎ মণ্ডল। বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন বলেই তাঁকে সরানো হয়েছে বলে মনে করছেন। এই ঘটনায় তিনি অপমানিত বলে মন্তব্য করেন।
এই প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এই পদে দু-বছর হয়ে গেছিল তাঁর। আমার দফতর থেকে তো প্রত্যেক জায়গাতেই পরিবর্তন আনা হয়েছে। শুধু তাঁর পদে তো নয়। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়তেও এইভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে। এটা রুটিন পরিবর্তন। শুধু মনোজিৎবাবু বলে এই পরিবর্তনটা হয়েছে এমন ভাবা ঠিক হবে না। অন্যদেরও তো সুযোগ দিতে হবে। এটা রুটিন, এর মধ্যে রং খোঁজার ব্যাপার নেই। উনি তো আমাদের সংগঠনেরই যাদবপুরের প্রধান। তাই উনি অপমানিত হবেন এরকম কাজ হবে না।"
এই প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এই পদে দু-বছর হয়ে গেছিল তাঁর। আমার দফতর থেকে তো প্রত্যেক জায়গাতেই পরিবর্তন আনা হয়েছে। শুধু তাঁর পদে তো নয়। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়তেও এইভাবে পরিবর্তন করা হয়েছে। এটা রুটিন পরিবর্তন। শুধু মনোজিৎবাবু বলে এই পরিবর্তনটা হয়েছে এমন ভাবা ঠিক হবে না। অন্যদেরও তো সুযোগ দিতে হবে। এটা রুটিন, এর মধ্যে রং খোঁজার ব্যাপার নেই। উনি তো আমাদের সংগঠনেরই যাদবপুরের প্রধান। তাই উনি অপমানিত হবেন এরকম কাজ হবে না।"
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন