রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে বিতর্কের মাঝে নতুনকরে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হবে পুজোর পরে, এমন খবর ছড়িয়ে পড়ে গোটা রাজ্যে। কিন্তু প্রশ্ন উঠছে আদৌ কি শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা হবে? কিভাবে সেই পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব?
এই প্রসঙ্গে এক আধিকারিক কলকাতা নিউজ ডট অনলাইনের প্রতিনিধিকে জানিয়েছেন, নতুন করে বিজ্ঞপ্তি জারি হলে পড়ে থাকা সব নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি বাতিল হয়ে যাবে। স্কুল-সার্ভিসের নিয়মে বলা আছে, নতুন বিজ্ঞপ্তি জারি হলে পুরানো নিয়ম বাতিল হয়ে যায়। আর যদি কমিশন নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারি করে তাহলে যারা পাশ করেও এখনও নিয়োগপত্র হাতে পান নি, তাদের সমস্ত কিছু বাতিল হয়ে যেতে পারে।
যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী গত ২০ জুলাই নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শূন্যপদ বৃদ্ধি নিয়ে বলেন, " তার মানে আপনারা চাইছেন যে ২০১৯ সালে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা যেন না করা হয়। কিন্তু আমরা যাই নতুনরা সুযোগ পাক। যতটুকু নিয়মের মধ্যে থেকে করা যায় সবটাই করা হবে। নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করা হবে না। নিয়মের বাইরে গেলে আবার সবাই আদালতে যাবে। তা করার দরকার নেই।"
এর থেকে পরিষ্কার সরকার যদি পুজোর পরে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চায় তাহলে পুজোর আগে সমস্ত পড়ে থাকা নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। আর তবেই নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা সম্ভব। এখন দেখার কোন পথে এগোয় রাজ্য সরকার। আর সেই দিকে তাকিয়ে রাজ্যের কয়েক লক্ষ পরীক্ষার্থী।
যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী গত ২০ জুলাই নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশের শূন্যপদ বৃদ্ধি নিয়ে বলেন, " তার মানে আপনারা চাইছেন যে ২০১৯ সালে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা যেন না করা হয়। কিন্তু আমরা যাই নতুনরা সুযোগ পাক। যতটুকু নিয়মের মধ্যে থেকে করা যায় সবটাই করা হবে। নিয়মের বাইরে গিয়ে কিছু করা হবে না। নিয়মের বাইরে গেলে আবার সবাই আদালতে যাবে। তা করার দরকার নেই।"
এর থেকে পরিষ্কার সরকার যদি পুজোর পরে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করতে চায় তাহলে পুজোর আগে সমস্ত পড়ে থাকা নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। আর তবেই নতুন করে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করা সম্ভব। এখন দেখার কোন পথে এগোয় রাজ্য সরকার। আর সেই দিকে তাকিয়ে রাজ্যের কয়েক লক্ষ পরীক্ষার্থী।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন