কলেজের পূর্ণ সময়ের অধ্যাপকদের বদলি নিয়ে আইনের কার্যকারিতার উপর চার সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি প্রতীক প্রকাশ ব্যানার্জি এই নির্দেশ দিয়েছেন।
২০১৭ সালে কলেজের অধ্যাপকদের বদলি নিয়ে একটি আইন করে রাজ্য সরকার। ওই আইনে বলা হয়, রাজ্য সরকার কলেজের পূর্ণ সময়ের অধ্যাপকদের বদলি করতে পারবে।
এই আইনের বিরোধিতা করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন অধ্যাপক শুভদয় দাশগুপ্ত সহ বেশ কয়েকজন অধ্যাপক। মূলত আইনের ১১/২ ধারাকে চ্যালেঞ্জ করেন তাঁরা। তাঁদের বক্তব্যের মূল বিষয় ছিল , অধ্যাপকদের বদলির বিষয়টি রাজ্য সরকারের এক্তিয়ারের বাইরে।
কিন্তু, নতুন আইন তৈরির ফলে তাঁদের বদলির ক্ষমতা রাজ্য সরকারের হাতে চলে আসে। এর ফলে কোনও অধ্যাপকের সঙ্গে যদি রাজ্য সরকারের বিরোধ বাঁধে বা একজন অধ্যাপক তাঁর মতামত প্রকাশ করতে গিয়ে যদি রাজ্য সরকারের সঙ্গে সংঘাতে জড়িয়ে পড়েন তবে তিনি রাজরোষে পড়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। রাজ্য সরকার নিজের ইচ্ছে মতন তাঁকে বদলি করতে পারে।
দু-পক্ষের বক্তব্য শোনার পর আদালত আগামী চার সপ্তাহের জন্য অধ্যাপকদের বদলি নিয়ে আইনের কার্যকারিতার উপর চার সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ জারি করে।
২০১৭ সালে কলেজের অধ্যাপকদের বদলি নিয়ে একটি আইন করে রাজ্য সরকার। ওই আইনে বলা হয়, রাজ্য সরকার কলেজের পূর্ণ সময়ের অধ্যাপকদের বদলি করতে পারবে।
এই আইনের বিরোধিতা করে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেন অধ্যাপক শুভদয় দাশগুপ্ত সহ বেশ কয়েকজন অধ্যাপক। মূলত আইনের ১১/২ ধারাকে চ্যালেঞ্জ করেন তাঁরা। তাঁদের বক্তব্যের মূল বিষয় ছিল , অধ্যাপকদের বদলির বিষয়টি রাজ্য সরকারের এক্তিয়ারের বাইরে।
দু-পক্ষের বক্তব্য শোনার পর আদালত আগামী চার সপ্তাহের জন্য অধ্যাপকদের বদলি নিয়ে আইনের কার্যকারিতার উপর চার সপ্তাহের জন্য স্থগিতাদেশ জারি করে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন