শীর্ষ আদালতে ধাক্কা প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। ২০১৪ সালের টেট মামলায় হাইকোর্টের নির্দেশ মানেনি পর্ষদ। এর ফলে ক্ষুব্ধ শীর্ষ আদালত। ১৯ সেপ্টেম্বর প্রাথমিক শিক্ষা সচিবকে সশরীরে আদালতে হাজিরার নির্দেশ।পর্ষদের এসএলপি ফেরাল সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে আদালত অবমাননার মামলা শুরু হল পর্ষদের বিরুদ্ধে।
এর ফলে শূন্যহাতে পর্ষদকে ফেরাল সুপ্রিম কোর্ট।
সোমবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি ইন্দিরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেঞ্চের মন্তব্য, ৬ প্রশ্নে ভুল মামলায় ১ বছরেও নির্দেশ মানেনি পর্ষদ।আদালতের নির্দেশ অমান্য করায় এর ফল ভুগতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা সচিবকে।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরি-প্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে বড় ধরনের শাস্তির মুখেপড়তে পারে পর্ষদ। নির্দেশ অমান্য করলে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে।
এর ফলে শূন্যহাতে পর্ষদকে ফেরাল সুপ্রিম কোর্ট।
প্রসঙ্গত, ২০০৬ সালে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে রাজ্য সরকার। পরীক্ষা হয় ২০০৯ সালে। বেশকিছু চাকরি-প্রার্থীর এক বছরের প্রশিক্ষণ ছিল। তাঁদের প্রশিক্ষণের সার্টিফিকেট বৈধ নয় জানিয়ে তাঁদের জন্য বরাদ্দ ২২ নম্বর না দেবার অভিযোগ ওঠে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে। চাকরি প্রার্থীরা এই নিয়ে হাইকোর্টে মামলা করেন ২০১০ সালে। সরকারের সিদ্ধান্তের অনুকূলে রায় দেন হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার। এরপর ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন করেন চাকরিপ্রার্থীরা। ডিভিশন বেঞ্চের রায় চাকরিপ্রার্থীদের অনুকূলে যায়। পরে ২০১২ সালে সুপ্রিম কোর্টে যায় রাজ্য সরকার। যদিও ২০১৫ সালে রাজ্য সরকার সেই মামলা তুলে নেয়। কিন্তু এর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারীরা। তাই তারা ফের মামলা করেন হাইকোর্টের বিচারপতি দেবাংশু বসাকের এজলাসে। হাইকোর্ট রাজ্যকে নির্দেশ দেয় আবেদনকারীদের প্রাপ্য ২২ নম্বর দিতে হবে। রাজ্য সরকার তখন হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে যায়। ২০১৬ সালে দেবাংশু বসাকের নির্দেশ খারিজ করে ডিভিশন বেঞ্চ। এর পরে সুপ্রিম কোর্টে যান চাকরিপ্রার্থীরা। সুপ্রিমকোর্টের রায় চাকরিপ্রার্থীদের পক্ষে যায়। এরপরেও নিয়োগ না হওয়ায় সুপ্রিম কোর্টে অভিযোগ জানান চাকরিপ্রার্থীরা। সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট জানায় ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তাঁদের চাকরিতে নিয়োগ করতে হবে।
সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করলে বড় ধরনের শাস্তির মুখেপড়তে পারে পর্ষদ। নির্দেশ অমান্য করলে ৬ মাসের কারাদণ্ড ও জরিমানা পর্যন্ত হতে পারে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন