রাজ্যে নবম-দশম, একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া প্রায় শেষ। স্কুল সার্ভিস কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুসারে ইতিমধ্যেই রাজ্যের স্কুল গুলিতে নিযুক্ত হয়ে গেছেন প্রায় ১৫০০০ শিক্ষক। তবু মামলা কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না।
আর ফের বেশকয়েকটি প্রশ্ন নিয়ে জোরাল বিতর্ক। আর তাই সেই সব বিতর্কিত প্রশ্ন নিয়ে অভিযোগ জানালেন পরীক্ষার্থীরা।
স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্টের মাধ্যমে এবারই প্রথমবারের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ২০১৬ সালে। আর একাদশ-দ্বাদশের জন্য পরীক্ষা হয় ওই একি বছরে। দুই স্তরের পরীক্ষায় বসে প্রায় ৪ লক্ষ পরীক্ষার্থী।
নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের ৩টি প্রশ্ন চ্যালেঞ্জ হয়েছে হাইকোর্টে। ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নের ক্রমিক নম্বর ২, ৯, ৫৫ এর মধ্যে ৫৫ নম্বর ভুল বলে দাবি মামলায়। স্কুল সার্ভিস কমিশন জানাই, ২ নম্বর প্রশ্নের সঠিক উত্তর এর অপশন 'ডি'। তথ্যের অধিকার আইনে নিজের খাতা পাওয়ার পর মামলাকারী নাসিমউদ্দিন মন্ডল জানাচ্ছেন, সঠিক উত্তরের অপশনটি হল 'এ'।
তাঁর আরও দাবি, কমিশন হয় উত্তরের অপশন ভুল দিয়েছে অথবা প্রশ্নটির উত্তর ভুল। একইরকমভাবে মামলাকারীরা জানাচ্ছেন, ৯ নম্বর প্রশ্নের সঠিক উত্তর অপশন 'বি'।
নিয়োগ প্রার্থীর আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত জানাচ্ছেন,"তথ্যের অধিকার আইনে বেশকিছু নথি চাই আমরা কমিশনের কাছে। কমিশন নথি দিতে দেরি করায় পরীক্ষার প্রায় তিন বছর পর মামলা হয়েছে হাইকোর্টে। এক নম্বর মেধাতালিকায় অনেক হেরফের ঘটিয়ে দেয়।
আদালতের কাছে তাই সঠিক অপশনের উত্তরে নাম্বার দিয়ে মক্কেলকে নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার আবেদন রেখেছি।"
পরীক্ষার্থী টুম্পা পাল এডুকেশন বিষয়ে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বসে। আরটিআই তথ্য পাওয়ার পর হাইকোর্টের কাছে তাঁর আবেদন, এডুকেশন বিষয়ের ৮,১৪,২৭,৪৪,৫৪ ক্রমিক নম্বরের প্রশ্নগুলির উত্তর হয় ভুল দেওয়া হয়েছে অথবা প্রশ্নটিই ভুল।
কমিশন উত্তরপত্রে জানিয়েছে, প্রশ্নগুলির অপশনগুলি ক্রমান্বয়ে হয় এরকম, 'এ', 'সি', 'সি', 'ডি' এবং 'এ'। মামলাকারীর দাবি, ৮ এর অপশন 'সি', ২৭ এর 'এ', ৪৪ এর 'সি' এবং ৫৪ এর 'ডি'। ১৪ প্রশ্নের সব অপশনগুলি ভুল। ১৪ নম্বর প্রশ্নে উত্তর চাওয়া হয়েছে, রামমূর্তি কমিটি কবে হয়? মামলাকারীর উত্তর বলছেন ১৯৯০ সালে। প্রশ্নের কোনও উত্তর-এ এই অপশন নেই।
মামলাকারীর আইনজীবী বিক্রম বন্দোপাধ্যায় জানান," ৪৪ নম্বর প্রশ্নটি দু-রকম অর্থ। ইংরেজী প্রশ্নের অর্থ করলে দাঁড়ায় এমনটা,দেশের শিক্ষার অধিকার আইন চালু হয়েছে জনগণ কবে এটা জানতে পেরেছে। আবার বাংলাতে প্রশ্নটির অর্থ হচ্ছে শিক্ষার অধিকার আইন কবে থেকে দেশে কার্যকর হয়েছে। কমিশনের এমন প্রশ্নে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিভ্রান্তি বাড়িয়েছে।"
স্টেট লেভেল সিলেকশন টেস্টের মাধ্যমে এবারই প্রথমবারের জন্য নিয়োগ প্রক্রিয়া হয়। নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা ২০১৬ সালে। আর একাদশ-দ্বাদশের জন্য পরীক্ষা হয় ওই একি বছরে। দুই স্তরের পরীক্ষায় বসে প্রায় ৪ লক্ষ পরীক্ষার্থী।
নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের ৩টি প্রশ্ন চ্যালেঞ্জ হয়েছে হাইকোর্টে। ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নের ক্রমিক নম্বর ২, ৯, ৫৫ এর মধ্যে ৫৫ নম্বর ভুল বলে দাবি মামলায়। স্কুল সার্ভিস কমিশন জানাই, ২ নম্বর প্রশ্নের সঠিক উত্তর এর অপশন 'ডি'। তথ্যের অধিকার আইনে নিজের খাতা পাওয়ার পর মামলাকারী নাসিমউদ্দিন মন্ডল জানাচ্ছেন, সঠিক উত্তরের অপশনটি হল 'এ'।
তাঁর আরও দাবি, কমিশন হয় উত্তরের অপশন ভুল দিয়েছে অথবা প্রশ্নটির উত্তর ভুল। একইরকমভাবে মামলাকারীরা জানাচ্ছেন, ৯ নম্বর প্রশ্নের সঠিক উত্তর অপশন 'বি'।
নিয়োগ প্রার্থীর আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত জানাচ্ছেন,"তথ্যের অধিকার আইনে বেশকিছু নথি চাই আমরা কমিশনের কাছে। কমিশন নথি দিতে দেরি করায় পরীক্ষার প্রায় তিন বছর পর মামলা হয়েছে হাইকোর্টে। এক নম্বর মেধাতালিকায় অনেক হেরফের ঘটিয়ে দেয়।
পরীক্ষার্থী টুম্পা পাল এডুকেশন বিষয়ে একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বসে। আরটিআই তথ্য পাওয়ার পর হাইকোর্টের কাছে তাঁর আবেদন, এডুকেশন বিষয়ের ৮,১৪,২৭,৪৪,৫৪ ক্রমিক নম্বরের প্রশ্নগুলির উত্তর হয় ভুল দেওয়া হয়েছে অথবা প্রশ্নটিই ভুল।
কমিশন উত্তরপত্রে জানিয়েছে, প্রশ্নগুলির অপশনগুলি ক্রমান্বয়ে হয় এরকম, 'এ', 'সি', 'সি', 'ডি' এবং 'এ'। মামলাকারীর দাবি, ৮ এর অপশন 'সি', ২৭ এর 'এ', ৪৪ এর 'সি' এবং ৫৪ এর 'ডি'। ১৪ প্রশ্নের সব অপশনগুলি ভুল। ১৪ নম্বর প্রশ্নে উত্তর চাওয়া হয়েছে, রামমূর্তি কমিটি কবে হয়? মামলাকারীর উত্তর বলছেন ১৯৯০ সালে। প্রশ্নের কোনও উত্তর-এ এই অপশন নেই।
মামলাকারীর আইনজীবী বিক্রম বন্দোপাধ্যায় জানান," ৪৪ নম্বর প্রশ্নটি দু-রকম অর্থ। ইংরেজী প্রশ্নের অর্থ করলে দাঁড়ায় এমনটা,দেশের শিক্ষার অধিকার আইন চালু হয়েছে জনগণ কবে এটা জানতে পেরেছে। আবার বাংলাতে প্রশ্নটির অর্থ হচ্ছে শিক্ষার অধিকার আইন কবে থেকে দেশে কার্যকর হয়েছে। কমিশনের এমন প্রশ্নে পরীক্ষার্থীদের মধ্যে বিভ্রান্তি বাড়িয়েছে।"
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন