রাজ্যের বিভিন্ন দফতরে কর্মরত অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী করা নিয়ে বিতর্ক চলছিল অনেক দিন ধরে। এবার অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী করার উদ্যোগ নিল নবান্ন।
এর প্রথম পদক্ষেপ হিসাবে গ্রাম পঞ্চায়েতের অস্থায়ী কর্মচারীদের স্থায়ী করণের মতন গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিল সরকার।
আর এই মর্মে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, অস্থায়ী কর্মচারীদের গ্রামপঞ্চায়েতে টানা ২ বছর কাজ করার পরে ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে থাকবেন। এই সময় তাঁর কাজে যদি কর্তৃপক্ষ মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে সেই কর্মীরা পরীক্ষা দিয়ে স্থায়ী হবার সুযোগ পাবেন। আর তারা যদি কাজে সন্তুষ্ট করতে না পারেন, তাহলে আরও ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে কাজের সুযোগ পাবেন।
এইভাবে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করলে কর্মীদের চাকরিতে স্থায়ী করার ব্যবস্থা করে দেবে পঞ্চায়েত দফতর। রাজ্যে ৩২২৯ টি গ্রামপঞ্চায়েতে ১৫ হাজার বেশি কর্মী অস্থায়ী হিসাবে কাজ করছেন। সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে তাদের ভাগ্য খুলতে চলেছে বলাই যায়।
কিন্তু তৃণমূল কর্মচারী ফেডারেশনের মেন্টর মনোজ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সম্প্রতি রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাদের স্থায়ী করার দাবি জানায়। তাঁদের দাবি, কেবল পঞ্চায়েত দফতর নয়, সব দফতরে অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী করতে হবে। সম্ভবত এই দাবিও মানতে চলেছে সরকার। আর যদি এই দাবি সরকার মানে, তাহলে আরও কয়েক হাজার কর্মচারীর ভাগ্য খুলতে চলেছে।
আর এই মর্মে একটি নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। ওই নির্দেশিকাতে বলা হয়েছে, অস্থায়ী কর্মচারীদের গ্রামপঞ্চায়েতে টানা ২ বছর কাজ করার পরে ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে থাকবেন। এই সময় তাঁর কাজে যদি কর্তৃপক্ষ মোটামুটি সন্তুষ্ট থাকে, তাহলে সেই কর্মীরা পরীক্ষা দিয়ে স্থায়ী হবার সুযোগ পাবেন। আর তারা যদি কাজে সন্তুষ্ট করতে না পারেন, তাহলে আরও ১ বছর প্রবেশনার হিসাবে কাজের সুযোগ পাবেন।
Loading...
কিন্তু তৃণমূল কর্মচারী ফেডারেশনের মেন্টর মনোজ চক্রবর্তীর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সম্প্রতি রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে তাদের স্থায়ী করার দাবি জানায়। তাঁদের দাবি, কেবল পঞ্চায়েত দফতর নয়, সব দফতরে অস্থায়ী কর্মীদের স্থায়ী করতে হবে। সম্ভবত এই দাবিও মানতে চলেছে সরকার। আর যদি এই দাবি সরকার মানে, তাহলে আরও কয়েক হাজার কর্মচারীর ভাগ্য খুলতে চলেছে।
Loading...


0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন