রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একের পর এক অভিযোগ। অনিয়মের অভিযোগে আদালতে দায়ের হয়েছে মামলা। সেই মামলার জট সরিয়ে নিয়োগের কাজ শেষ করাটা কমিশনের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের নিয়মের কিছু বদল আনা হবে।
মন্ত্রীর এই পরিকল্পনার পরে প্রকাশ্যে আসে দ্রুত ১২ টি বিএড কলেজ বন্ধ হতে চলেছে।
জানা গিয়েছে, মূলত শিক্ষক ও পড়ুয়াদের অভাব। পাশাপাশি পরিকাঠামোর সমস্যার কারণে রাজ্যের অন্তত ১২ টি কলেজের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিএড কোর্সের অনুমোদন বাতিল করল এনসিটিই(ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশন)।
চলতি মাসেই এনসিটিই-র পূর্বাঞ্চলীয় কমিটি বিএড কলেজের অনুমোদন প্রত্যাহার করছে। রাজ্যে বর্তমানে বিএড কলেজের সংখ্যা প্রায় ৪০০ কাছে। এর মধ্যে ১১৩ টি কলেজকে শোকজ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ১২ কলেজে আর ভর্তির সুযোগ থাকছে না।
রাজ্যে প্রায় ৫ বছরের বেশি সময় শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেনি স্কুল সার্ভিস কমিশন। নিয়োগ প্রক্রিয়া মামলার জটে এখনও আটকে আছে। উপযুক্ত সময়ে শিক্ষক নিয়োগ না করায় বিএড পড়ার প্রতি উৎসাহ হারাচ্ছেন পড়ুয়ারা। আর তার জেরে বন্ধ হতে চলেছে একের পর এক বিএড কলেজ। এমনটাই অভিযোগ করলেন এক হবু শিক্ষক।
যদিও রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের নিয়মের কিছু বদল আনা হবে।
জানা গিয়েছে, মূলত শিক্ষক ও পড়ুয়াদের অভাব। পাশাপাশি পরিকাঠামোর সমস্যার কারণে রাজ্যের অন্তত ১২ টি কলেজের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিএড কোর্সের অনুমোদন বাতিল করল এনসিটিই(ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার এডুকেশন)।
Loading...
রাজ্যে প্রায় ৫ বছরের বেশি সময় শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেনি স্কুল সার্ভিস কমিশন। নিয়োগ প্রক্রিয়া মামলার জটে এখনও আটকে আছে। উপযুক্ত সময়ে শিক্ষক নিয়োগ না করায় বিএড পড়ার প্রতি উৎসাহ হারাচ্ছেন পড়ুয়ারা। আর তার জেরে বন্ধ হতে চলেছে একের পর এক বিএড কলেজ। এমনটাই অভিযোগ করলেন এক হবু শিক্ষক।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন