বাসের টিকিট কালেক্টরের চাকরি করেন। তার ফাঁকেই চলছিল ইউ পি এস সি সিবিল সার্ভিসের প্রস্তুতি। গোটা দিনে ৫ ঘণ্টার প্রস্তুতিতেই মেইনস পরীক্ষায় পাস করে সবাইকে চমকে দিলেন বেঙ্গালুরুর সরকারি পরিবহনের কনডাকটর মধু এনসি।
এখন সবাই তাকিয়ে আছে ইন্টারভিউতে কি করেন এই লড়াকু যুবক।
জানুয়ারি ফল বেরিয়েছে ইউ পি এস সি মেইনসের। রোল নম্বর মেলাতে গিয়ে নিজের সাফল্যের চিত্র দেখার পরেই চমকে উঠেছিলেন মধু এনসি। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেননি। ঠিক দেখছেন তো। ইউপিএসসি-র কৃতকার্যের তালিকায় নাম থাকা মানে বিরাট সাফল্য।
জানা গিয়েছে, গতবছর জুনে ইউপিএসসি প্রিলিমিনারিতে পরীক্ষা দিয়েছিলেন BMTC-র বাস কনডাকটর ২৯ বছরের মধু এনসি। অক্টোবরে পাস করেন। এরপর প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন মেইনসের। রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ভাষা, সাধারণজ্ঞান, অঙ্ক ও রচনা লেখা ইত্যাদি নিয়ে শুরু হয় তাঁর প্রস্তুতি।
রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বেছে নিয়েছিলেন মধু। প্রিলিমসে কানাড়া ভাষায় পরীক্ষা দিয়েছিলেন। তবে মেইনসে ইংরেজিতেই দেন মধু এনসি। দিনে ৮ ঘণ্টা কাটে খাকি পোশাকে। সারাক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকা। এমন কষ্টসাধ্য কাজ করে কীভাবে ইউ পি এস সি-র মতো কঠিন পরীক্ষায় পাস করলেন? বাড়িতে ৫ ঘণ্টা চলত পড়াশুনো। তাঁর এই সাফল্যে আনন্দিত তাঁর বাড়ির লোকজন।
জানুয়ারি ফল বেরিয়েছে ইউ পি এস সি মেইনসের। রোল নম্বর মেলাতে গিয়ে নিজের সাফল্যের চিত্র দেখার পরেই চমকে উঠেছিলেন মধু এনসি। নিজের চোখকে বিশ্বাস করতে পারেননি। ঠিক দেখছেন তো। ইউপিএসসি-র কৃতকার্যের তালিকায় নাম থাকা মানে বিরাট সাফল্য।
জানা গিয়েছে, গতবছর জুনে ইউপিএসসি প্রিলিমিনারিতে পরীক্ষা দিয়েছিলেন BMTC-র বাস কনডাকটর ২৯ বছরের মধু এনসি। অক্টোবরে পাস করেন। এরপর প্রস্তুতি নিতে শুরু করেন মেইনসের। রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ভাষা, সাধারণজ্ঞান, অঙ্ক ও রচনা লেখা ইত্যাদি নিয়ে শুরু হয় তাঁর প্রস্তুতি।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন