স্কুল সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান সৌমিত্র সরকার অপসারিত হয়েছেন। আর এই নিয়ে বিতর্ক চলছে রাজনৈতিক মহলে। তবে চেয়ারম্যানের অপসারনের পরে বিপদে পড়েছেন শিক্ষকদের অনেকেই।
এই অবস্থায় শিক্ষকদের বিশেষ বদলি এবং আপস বদলি নিয়ে বড়সড় প্রশ্ন উঠে গেল। আপস বদলির ৬০০ জন আবেদনকারীর শুনানি কমিশনে হয়ে গেলেও তাঁরা নতুন স্কুলে যোগ দিতে পারছেন না। এমনটাই অভিযোগ।
বেশ কিছু জেলার ডিআই'রা বলছেন, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নতুন নিয়োগপত্র ছাড়া স্কুলে তারা যোগ দিতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, এই অনুমোদন ছাড়া বেতন এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন না শিক্ষকরা। আবার এসএসসিতে গেলে তাঁরা শুনছেন, কাজে যোগ দিয়ে দিন। শুনানির আদেশনামা দেখালেই চলবে। কিন্তু ডিআই'রা তা মানতে না রাজ। ধনেখালির এক শিক্ষক বলেন, এসএসসিতে শুনানির পরে তো একমাসের সময়সীমা থাকে।
তারমধ্যেই কাজে যোগ দিতে হয়। কিন্তু এসব দোলাচলে শিক্ষকরা যোগ দিতে পারছেন না কাজে। দু-হাজারেরও বেশি আবেদন জমা পড়েছে। তার মধ্যে প্রায় ৬০০ জনের শুনানি হয়েছে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদে গেলে বলা হয়েছে, এ নিয়ে শিক্ষা দফতরের মতামত চাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে ফাইল এলেই জানান হবে। এদিকে, আমাদের ৪ ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন জায়গায় যোগ দিতে হবে। নাহলে সেই আদেশ বাতিল হওয়ার আশঙ্কা থাকছে। তবে, এই সমস্যা নিয়ে আধিকারিকদের মধ্যেও কিছুটা ধন্দ তৈরি হয়েছে। সাধারণত, আপস বদলির ক্ষেত্রে নতুন করে নিয়োগপত্র প্রয়োজন হয় না। অর্ডার দেখালেই চলে। কিন্তু পর্ষদ এখন স্কুল শিক্ষকদের নিয়োগকারী সংস্থা। তাই এক্ষেত্রেও সেটা প্রয়োজন বলে মনে করছেন অনেকে।
বেশ কিছু জেলার ডিআই'রা বলছেন, মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নতুন নিয়োগপত্র ছাড়া স্কুলে তারা যোগ দিতে পারবেন না। প্রসঙ্গত, এই অনুমোদন ছাড়া বেতন এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন না শিক্ষকরা। আবার এসএসসিতে গেলে তাঁরা শুনছেন, কাজে যোগ দিয়ে দিন। শুনানির আদেশনামা দেখালেই চলবে। কিন্তু ডিআই'রা তা মানতে না রাজ। ধনেখালির এক শিক্ষক বলেন, এসএসসিতে শুনানির পরে তো একমাসের সময়সীমা থাকে।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন