স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই সংশোধিত বেতনক্রম মোতাবেক মাইনে পাওয়ার কথা থাকলেও ঠিক কবে তাঁরা তা হাতে পাবেন,এখন চূড়ান্ত হয় নি। এর ফলে বিপদে পড়েছেন শিক্ষক শিক্ষিকারা।
এই প্রসঙ্গে বিকাশ ভবনের এক কর্তা জানাচ্ছেন, সরকারি ও অনুদানপ্রাপ্ত কলেজের শিক্ষক-শিক্ষিকারা এখন হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেমের মাধ্যমে বেতন পেয়ে থাকেন। রাজ্যের বেতন কমিশনের সুপারিস মেনে নয়া হারে বেতন পেতে তাদের অপশন ফর্ম পূরণ করতে হবে। সরকারি কলেজের শিক্ষকরা সরাসরি এইচআরএমএস পোর্টালে ঢুকে অপশন লিঙ্কে ক্লিক করতে পারবেন।
তবে অনুদান প্রাপ্ত কলেজের শিক্ষকদের কাছে তা অধরা। তারা সেই পোর্টালে লগইন করতে পারবেন না। অথচ ২৩ ডিসেম্বর কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পে-রিভিশনের বিজ্ঞপ্তি বেরোলে তাতে কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অপশন ফর্ম নেই।
কিন্তু পাঁচ শতাধিক কলেজের অধ্যক্ষরা আবার স্নাতক-স্নাতকোত্তর বিভাজন, গ্রেড-পে এবং ভাতা নিয়ে একাধিক বিভ্রান্তির শিকার। অবিলম্বে সংশোধিত বেতন হারের দাবিতে সরব হয়েছেন তারা। যদিও ইতিমধ্যে শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করে অধ্যক্ষ পরিষদের তরফে দরবারও করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি, রাজ্যের সাহায্যপ্রাপ্ত ও পোষিত স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের আবার অপশন দিতে ৯০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। যে মেয়াদ শেষ হবার কথা চলতি বছরের ১২ মার্চে। যদিও হাওড়া ও বারাসত সহ কিছু জেলাতে অপশন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বেশিরভাগ জেলাতে কাজ করতে হচ্ছে অফলাইনে। আবার কলেজও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংশোধিত বর্ধিত পেনশনের বিজ্ঞপ্তি এখনও অধরা।
Loading...
কিন্তু পাঁচ শতাধিক কলেজের অধ্যক্ষরা আবার স্নাতক-স্নাতকোত্তর বিভাজন, গ্রেড-পে এবং ভাতা নিয়ে একাধিক বিভ্রান্তির শিকার। অবিলম্বে সংশোধিত বেতন হারের দাবিতে সরব হয়েছেন তারা। যদিও ইতিমধ্যে শিক্ষকদের সঙ্গে দেখা করে অধ্যক্ষ পরিষদের তরফে দরবারও করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি, রাজ্যের সাহায্যপ্রাপ্ত ও পোষিত স্কুলের শিক্ষক ও শিক্ষিকাদের আবার অপশন দিতে ৯০ দিনের সময় দেওয়া হয়েছে। যে মেয়াদ শেষ হবার কথা চলতি বছরের ১২ মার্চে। যদিও হাওড়া ও বারাসত সহ কিছু জেলাতে অপশন দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বেশিরভাগ জেলাতে কাজ করতে হচ্ছে অফলাইনে। আবার কলেজও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকদের সংশোধিত বর্ধিত পেনশনের বিজ্ঞপ্তি এখনও অধরা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন