ফের মামলার জটে জড়িয়ে গেল আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের স্থায়ীকরণ প্রক্রিয়া। অনেকদিন ধরে সমবেতনের আবেদনে সরব চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকরা।
রাজ্যের কলেজগুলিতে দীর্ঘদিন ধরে আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকরা শিক্ষকতা করে চলেছেন যার সংখ্যা নেহাত কম নয়।
বাম আমল থেকে বর্তমান রাজ্য সরকার তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে ওই সমস্ত শিক্ষকদের চাকরির একটা পাকা বন্দোবস্তও করে দেয়। সম্প্রতি রাজ্যের শিক্ষা দফতর মেমোরেন্ডামও জারি করে। তাতে বলা হয়, ১০বছরের কম বা ১০ বছরের বেশি রাজ্যের কলেজগুলিতে যাঁরা আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকতায় যুক্ত তাঁদের বেতন বাড়াবে সরকার।
ইউজিসি নিয়মে, কলেজ শিক্ষকতা করার যোগ্যতা যাঁদের রয়েছে সেই সব আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদের মাসিক বেতন বাড়িয়ে করা হয় ৩১ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। যে সমস্ত আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের, ইউজিসি নিয়ম অনুযায়ী যোগ্যতা নেই তাঁদের বেতন করা হয় মাসিক ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা।
প্রতিবছর ৩ শতাংশ হারে বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত জানানো হয় বিজ্ঞপ্তিতে। রাজ্যের ২৩শে ডিসেম্বরের এই বিজ্ঞপ্তিতে তীব্র অসন্তুষ্ট চুক্তি ভিত্তিক ও আংশিক সময়ের শিক্ষকরা।
বৈশাখী দত্ত-সহ বেশকিছু পার্টটাইম শিক্ষক হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চে মামলা দায়ের হয়েছে। বৈশাখী-র আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, 'আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির নামে কলেজ গুলির শূন্যপদ ভরাট হচ্ছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ইউজিসি যোগ্যতাহীন কলেজশিক্ষকের সংখ্যাই বেশি। দীর্ঘদিন যাঁরা শিক্ষকতা করছেন তাদের অভিজ্ঞতার কোনও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। অন্য সুবিধাও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে।'
রাজ্যের কলেজগুলিতে দীর্ঘদিন ধরে আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকরা শিক্ষকতা করে চলেছেন যার সংখ্যা নেহাত কম নয়।
ইউজিসি নিয়মে, কলেজ শিক্ষকতা করার যোগ্যতা যাঁদের রয়েছে সেই সব আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক শিক্ষকদের মাসিক বেতন বাড়িয়ে করা হয় ৩১ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। যে সমস্ত আংশিক এবং চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের, ইউজিসি নিয়ম অনুযায়ী যোগ্যতা নেই তাঁদের বেতন করা হয় মাসিক ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা।
Loading...
বৈশাখী দত্ত-সহ বেশকিছু পার্টটাইম শিক্ষক হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেছেন। বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তীর বেঞ্চে মামলা দায়ের হয়েছে। বৈশাখী-র আইনজীবী সুদীপ্ত দাশগুপ্ত এই প্রসঙ্গে বলেন, 'আংশিক ও চুক্তিভিত্তিক কলেজ শিক্ষকদের বেতন বৃদ্ধির নামে কলেজ গুলির শূন্যপদ ভরাট হচ্ছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ইউজিসি যোগ্যতাহীন কলেজশিক্ষকের সংখ্যাই বেশি। দীর্ঘদিন যাঁরা শিক্ষকতা করছেন তাদের অভিজ্ঞতার কোনও মূল্য দেওয়া হচ্ছে না। অন্য সুবিধাও কমিয়ে দেওয়া হয়েছে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে।'
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন