করোনা সতর্কতায় সারাদেশে লক ডাউনের সিদ্ধান্ত নেয় কেন্দ্রের সরকার। এই লকডাউন চলবে এপ্রিলের ১৪ তারিখ পর্যন্ত। আর এর ফলে হাসপাতালগুলিতে প্রবল হয়েছে রক্তের সঙ্কট। পরিস্থিতি সামাল দিতে এগিয়ে এল কলকাতা পুরসভা। লক ডাউনের সুনসান রাজপথের মতোই খাঁ খাঁ করছে শহরের ব্লাড ব্যাঙ্কগুলি। চাহিদা অনুসারে রক্তের জোগান নেই। সঙ্কট মোকাবিলায় এগিয়ে এল কলকাতা পুরসভা।
মঙ্গলবার থেকে শহরের প্রতিটি ব্লাড ব্যাঙ্কে ঘণ্টায় চারজন করে রক্ত দেবেন।
সঙ্কট কাল, রক্তাল্পতায় ব্লাড ব্যাঙ্ক। অথচ থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুটির নিয়মিত রক্তের প্রয়োজন। তবে লকডাউনের বাজারে তা জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন মা-বাবা। হাসপাতালে সঙ্কটে রোগী, মিলছে না রক্ত। রক্তাল্পতায় ধুঁকছে শহরের ছোট -বড় সব ব্লাড ব্যাঙ্ক। পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে ক্রমশই। তবে এবার কিছুটা স্বস্তির আভাস দিল পুরসভা।
ডেপুটি মেয়র অতীন ঘোষ এই প্রসমঙ্গে জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই নির্দিষ্ট ডেটাবেস তৈরি করে এই কাজ শুরু করছে পুরসভা। সব কাউন্সিলর , স্বেচ্ছাসেবি সংগঠন, ক্লাব কে ইচ্ছুক রক্তদাতাদের তালিকা প্রস্তুত করতে বলা হয়েছে। ওয়ার্ডে-ওয়ার্ডে তৈরি করা হচ্ছে ইচ্ছুক রক্তদাতাদের তালিকা। ইতিমধ্যে রাজনীতির রং না দেখেই এই রক্তাদাতাদের তালিকা তৈরির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব কাউন্সিলর, স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন, ক্লাবগুলিকে এই উদ্যোগে সামিল হতে আহ্বান জানিয়েছে পুরসভা। পুরসভার এই উদ্যোগ বাস্তবায়িত হলে অনেকটাই সামাল দেওয়া যাবে রক্তের হাহাকার।
সঙ্কট কাল, রক্তাল্পতায় ব্লাড ব্যাঙ্ক। অথচ থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুটির নিয়মিত রক্তের প্রয়োজন। তবে লকডাউনের বাজারে তা জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছেন মা-বাবা। হাসপাতালে সঙ্কটে রোগী, মিলছে না রক্ত। রক্তাল্পতায় ধুঁকছে শহরের ছোট -বড় সব ব্লাড ব্যাঙ্ক। পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে ক্রমশই। তবে এবার কিছুটা স্বস্তির আভাস দিল পুরসভা।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন