গোটা দেশ করোনা আতঙ্কে কাঁপছে। আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে দ্রুত গতিতে। এই পরিস্থিতিতে চলতে থাকা লকডাউন ঠিক কত দিন চলবে তা বলা বেশ কঠিন। এই পরিস্থিতিতে কোনও কোনও অফিস থেকে এপ্রিল মাসের বেতনের বিল অনুমোদনের জন্য আগেভাগেই অনলাইনে ট্রেজারিতে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সাধারণত মাসের কুড়ি তারিখের পর বেতনের বিল ট্রেজারিতে পাঠানো হয়।
জানা গিয়েছে, কৃষি দফতরের ডাইরেক্টরেটের স্থায়ী ও চুক্তিবদ্ধ কর্মীদের এপ্রিল মাসের বেতনের বিল ট্রেজারিতে পাঠানোর পর তা অনুমোদনও হয়ে গিয়েছে। ট্রেজারি বেতন অনুমোদন করলে সংশ্লিষ্ট কর্মীর মোবাইলে তার মেসেজ পাঠান হয়। কর্মীদের অনেকেই ওই মেসেজে জেনে গিয়েছেন যে, আগামী ২৯ এপ্রিল স্থায়ী কর্মীদের এবং পয়লা মে চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীদের বেতন হয়ে যাবে। সরকারি দফতরের স্থায়ী কর্মীদের মার্চ ছাড়া অন্য সব মাসে শেষ কাজের দিনের আগের দিনই বেতন হয়ে যায়। বেতনের টাকা অ্যাকাউন্টে জমা পড়লে ব্যাঙ্ক থেকে পাঠানো মেসেজ পান কর্মীরা।
তার আগে ট্রেজারি বেতন অনুমোদন করলে সেটাও মেসেজ পাঠিয়ে কর্মীকে জানিয়ে দেওয়া হয়।
লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যেও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের কর্মীরা মার্চ মাসের বেতন ঠিক সময়ে পেয়ে গিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে সরকারের আয় ব্যাপকভাবে কমে গেলেও অনেক কষ্ট করে কর্মীদের ঠিক সময়ে বেতন দেওয়া হচ্ছে। অনেক রাজ্য সরকার সেটা ঠিকমতো পারছে না, সেটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকারি কর্মীদের বেতন নিশ্চিত করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন কমিটির সদস্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এর মধ্যেই অত্যাবশ্যকীয় কাজে যুক্ত কয়েকজন সরকারি কর্মীকে নিয়মিত অফিস করতে হচ্ছে। এর বাইরেও বিশেষ কাজের জন্য মাঝে মাঝে কিছু কর্মীকে অফিসে আসতে হচ্ছে। অর্থ দফতরের নির্দেশে দফতর গুলিকে গত আর্থিক বছরে খরচ না হওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা রিজার্ভ ব্যাঙ্কে চালান কেটে ফেরত দিতে হয়েছে।
তবে অধিকাংশ স্থায়ী ও চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীর বেতন হলেও কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা থেকে গিয়েছে।
Loading...
লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যেও রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরের কর্মীরা মার্চ মাসের বেতন ঠিক সময়ে পেয়ে গিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ইতিমধ্যেই জানিয়েছেন, প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যে সরকারের আয় ব্যাপকভাবে কমে গেলেও অনেক কষ্ট করে কর্মীদের ঠিক সময়ে বেতন দেওয়া হচ্ছে। অনেক রাজ্য সরকার সেটা ঠিকমতো পারছে না, সেটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। এই পরিস্থিতির মধ্যে সরকারি কর্মীদের বেতন নিশ্চিত করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশন কমিটির সদস্য পার্থ চট্টোপাধ্যায়। এর মধ্যেই অত্যাবশ্যকীয় কাজে যুক্ত কয়েকজন সরকারি কর্মীকে নিয়মিত অফিস করতে হচ্ছে। এর বাইরেও বিশেষ কাজের জন্য মাঝে মাঝে কিছু কর্মীকে অফিসে আসতে হচ্ছে। অর্থ দফতরের নির্দেশে দফতর গুলিকে গত আর্থিক বছরে খরচ না হওয়া বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা রিজার্ভ ব্যাঙ্কে চালান কেটে ফেরত দিতে হয়েছে।
তবে অধিকাংশ স্থায়ী ও চুক্তিতে নিযুক্ত কর্মীর বেতন হলেও কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা থেকে গিয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন