প্রায় এক বছর পরে আবারও ঘরের ছেলে ফিরল ঘরে। বিপ্লব মিত্র বিজেপি ছেড়ে ফের ফিরলেন তৃণমূলে। আর ফিরেই জানালেন, '১৯৯৮ সাল থেকে তৃণমূলের সঙ্গে আছি। মাঝে কয়েকটা মাস কোনও কারণে বিচ্যুত হয়েছিলাম। আজ ঘরে ফিরে এলাম।' যদিও বিচ্যুতির কারণ কী তা এদিন সাংবাদিক বৈঠকে জানাননি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার প্রাক্তন জেলা তৃণমূল সভাপতি তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী বিপ্লব মিত্র। এদিন তৃণমূল ভবনে গিয়ে তৃণমূলের ঝাণ্ডা হাতে তুলে নেন তিনি। তাঁর সঙ্গে তাঁর ভাই তথা দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান প্রশান্ত মিত্রও এদিন যোগদান করেন তৃণমূলে।
তৃণমূলে ফিরে আসার জন্য নিজেই জোড়া-ফুলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেন বিপ্লববাবু। গতকালই আনুষ্ঠানিকভাবে এই যোগদান অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সোমেন মিত্রের প্রয়াণের ঘটনায় তা বাতিল হয়।
এদিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাত থেকে দলীয় পতাকা হাতে তুলে নিয়ে তৃণমূলে ফিরে এলেন বিপ্লব মিত্র ও প্রশান্ত মিত্র।
একই সঙ্গে শোনা যাচ্ছে উত্তরবঙ্গের তিনজন বিজেপি সাংসদ ও দক্ষিণবঙ্গের পাঁচজন বিজেপি সাংসদ তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করেছে তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে। এমনকি এই তালিকায় ৪ জন বিধায়কও রয়েছেন।
যদিও এই বিষয়ে তৃণমূলের তরফে এখনও কিছুই জানান হয় নি। শুধু অনেকেই যে তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করছেন সেটা স্বীকার করেছে তৃণমূল। এটাও জানিয়েছেন যে, 'শুধু বিপ্লব মিত্র নয় অনেকেই ফিরতে চাইছেন তৃণমূলে।'
তৃণমূলে ফিরে আসার জন্য নিজেই জোড়া-ফুলের শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে যোগাযোগ করেন বিপ্লববাবু। গতকালই আনুষ্ঠানিকভাবে এই যোগদান অনুষ্ঠান হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সোমেন মিত্রের প্রয়াণের ঘটনায় তা বাতিল হয়।
একই সঙ্গে শোনা যাচ্ছে উত্তরবঙ্গের তিনজন বিজেপি সাংসদ ও দক্ষিণবঙ্গের পাঁচজন বিজেপি সাংসদ তৃণমূলে ফিরতে চেয়ে যোগাযোগ করেছে তৃণমূল নেতৃত্বের সঙ্গে। এমনকি এই তালিকায় ৪ জন বিধায়কও রয়েছেন।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন