প্রতিদিন করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আক্রান্তদের চিকিৎসা কীভাবে হবে তা ভেবেই উদ্বিগ্ন পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন। পূর্ব বর্ধমান জেলায় করোনা হাসপাতালে আর জায়গা নেই বললেই চলে। বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সব ওয়ার্ড প্রায় ভর্তি। আর সেই কারণে করোনা আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য নতুন জায়গার ব্যবস্থা করতে ইতিমধ্যে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছে জেলা প্রশাসন।
জেলাশাসক বিজয় ভারতী জানিয়েছেন, বর্ধমান মেডিক্যালের কোনও বিল্ডিং ফাঁকা করে সেখানে করোনা আক্রান্তদের রাখা যায় কিনা তা নিয়ে ভাবনাচিন্তা চলছে। প্রয়োজনে অন্য বেসরকারি হাসপাতাল অধিগ্রহণ করে কোভিড হাসপাতাল করা হতে পারে। সব দিকই ভেবে দেখা হচ্ছে।
বর্ধমান শহর লাগোয়া ২ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে বামচাঁদাইপুরে বেসরকারি হাসপাতালকে প্রি-কোভিড হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার শুরু করেছিল জেলা প্রশাসন। তখন দুর্গাপুরের সনকা হাসপাতলে আক্রান্তদের পাঠানো হচ্ছিল। এরপর বর্ধমানের ওই প্রি-কোভিড হাসপাতালকেই কোভিড হাসপাতাল হিসেবে ব্যবহার শুরু হয়। এই হাসপাতাল ১২৮ বেডের। পূর্ব বর্ধমান জেলায় বর্তমানে চিকিৎসাধীন আক্রান্তের সংখ্যা ১২৭ জন। কয়েকজন বাড়িতে থেকেই চিকিৎসা করাচ্ছেন।
জানা গিয়েছে, বর্ধমানের কোভিড হাসপাতাল প্রায় ভর্তি হয়ে গিয়েছে। বর্ধমান মেডিক্যালে আর জায়গা নেই বললেই চলে। কাটোয়া ও কালনা মহকুমা হাসপাতালে কোভিড হাসপাতাল করার ভাবনা-চিন্তা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে নানা সমস্যার কারণে তা বাতিল করা হয়। এদিকে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আর তাই রোগীদের কোথায় রাখা হবে তা নিয়ে চাপ বাড়ছে।
Loading...
জানা গিয়েছে, বর্ধমানের কোভিড হাসপাতাল প্রায় ভর্তি হয়ে গিয়েছে। বর্ধমান মেডিক্যালে আর জায়গা নেই বললেই চলে। কাটোয়া ও কালনা মহকুমা হাসপাতালে কোভিড হাসপাতাল করার ভাবনা-চিন্তা হয়েছিল। কিন্তু পরবর্তী সময়ে নানা সমস্যার কারণে তা বাতিল করা হয়। এদিকে প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। আর তাই রোগীদের কোথায় রাখা হবে তা নিয়ে চাপ বাড়ছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন