রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে একের পর এক অনিয়মের অভিযোগ। আর এই সমস্ত অনিয়মের কারণে আদালতে দায়ের হয়েছে মামলা। আর সেই মামলার জালে সাত বছরের বেশি সময় ধরে আটকে আছে আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া। এখন পরিস্থিতি এমন পর্যায়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছে, যেখানে আদালতের স্পষ্ট নির্দেশ, 'আদালতের অনুমতি ছাড়া আপার প্রাইমারিতে শিক্ষক নিয়োগ করতে পারবে না স্কুল সার্ভিস কমিশন।'
তিনি চাকরিদাতা নন। এমনকি নন কর্মসংস্থান কেন্দ্রের অফিসারও। তাঁর ফেসবুকের প্রোফাইল ছবিতে শিক্ষকপদ প্রার্থীরা চাকরি না-পাওয়ার সমস্যার কথা লিখলেই যে সমাধান হবে না, সেটা সুস্পষ্ট ভাবে জানিয়ে দিলেন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সেই সঙ্গেই তাঁর আশ্বাস, শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে যাঁরা যোগ্য, নিয়ম মেনে তাঁদের নিয়োগ হবে।"
শিক্ষকপদে নিয়োগপত্র না-পেয়ে প্রার্থীদের ক্ষোভ সম্প্রতি গিয়ে পড়েছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফেসবুক লাইভেও। ২১ জুলাই মুখ্যমন্ত্রীর ফেসবুক লাইভের সময় দেখা যায়, সেখানে কমেন্ট বক্সে শিক্ষকের চাকরি চান, এমন বহু প্রার্থী ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন। শিক্ষামন্ত্রীর ফেসবুক পেজেও তাঁর প্রোফাইলে গিয়ে কমেন্ট বক্সে নিজেদের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন বহু চাকরিপ্রার্থী।
তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে শিক্ষকের পদপ্রার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ প্রসঙ্গে পার্থবাবু বলেন,"আমরা নিয়োগ-বিরোধী নই। আমাদের আমলে শিক্ষকপদে প্রচুর চাকরি হয়েছে। আদালতের জটিলতায় কিছু চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ আটকে রয়েছে। তবে প্রাথমিক শিক্ষকপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে নেই। আমি পুরো বিষয়টিই খোঁজ নিয়ে দেখছি।"
Loading...
তাঁর ফেসবুক প্রোফাইলে শিক্ষকের পদপ্রার্থীদের ক্ষোভ প্রকাশ প্রসঙ্গে পার্থবাবু বলেন,"আমরা নিয়োগ-বিরোধী নই। আমাদের আমলে শিক্ষকপদে প্রচুর চাকরি হয়েছে। আদালতের জটিলতায় কিছু চাকরিপ্রার্থীর নিয়োগ আটকে রয়েছে। তবে প্রাথমিক শিক্ষকপদে নিয়োগ প্রক্রিয়া আটকে নেই। আমি পুরো বিষয়টিই খোঁজ নিয়ে দেখছি।"
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন