আট মাসের বেশি সময় গোটা দেশে বন্ধ আছে সমস্ত স্কুল-কলেজ। যদিও শেষ এক মাস করোনা ভাইসে আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কম। মৃত্যুর সংখ্যাও কমেছে। এমন সময় স্কুল খোলার সিদ্ধান্ত নেয় কর্ণাটক সরকার। কিন্তু স্কুল খোলার পাঁচ দিনের মধ্যেই কর্ণাটকের ২৫ শিক্ষক-শিক্ষিকার করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার খবর জানা গিয়েছে।
এই ঘটনায় ভয় ধরেছে পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবকদের মনে। শুধু বেলাগাভি জেলাতেই ১৮ জন শিক্ষক-শিক্ষিকার করোনা রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে।
প্রতিবারই দেখা গিয়েছে, স্কুল খোলায় উল্টে আরও বেড়েছে করোনা সংক্রমণের মাত্রা। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই শিক্ষা নিয়ে আপাতত স্কুল খোলার কথা ভাবছে না কেন্দ্রীয় সরকার। এর পরিবর্তে নীতি আয়োগের সদস্য (স্বাস্থ্য) ভি কে পল জানিয়েছেন, স্কুল খোলার আগে সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকাদের টিকাকরণ হবে। টিকা দেওয়া হবে তাঁদের বাড়ির লোকেদেরও। তার পর বারো থেকে আঠারো বছর বয়সি পড়ুয়াদের প্রয়োজনে টিকাকরণের আওতায় নিয়ে আসার কথা ভাবা হয়েছে। এর পরেই পুরোদমে স্কুল খোলার কথা ভাবা হবে।
১২-৬৫ বছর পর্যন্ত ব্যক্তিদের উপরে ইতিমধ্যেই পরীক্ষামূলক প্রয়োগের প্রথম দু-টি পর্ব শেষ করেছে হায়দরাবাদের ভারত বায়োটেক সংস্থা। ফলাফল ইতিবাচক বলেই দাবি সংস্থার।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন