ফের গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। ফের মানবিক নির্দেশ দিলেন তিনি। মহার্ঘভাতা প্রাপক রাজ্যের স্কুলগুলো নিয়ে নয়া ভাবনাচিন্তা বিচারপতির। বেতন বৈষম্য কাটাতে মানবিক উদ্যোগ বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের। কলকাতাতেই প্রায় ৩ ডজন কাছাকাছি ডিএ প্রাপক স্কুল রয়েছে। সারা রাজ্যে সংখ্যাটা হবে ৪.৫ ডজনের বেশি। কলকাতার বড়বাজারের এক স্কুলকে দিয়ে যার সূচনা বলা চলে। আদালত কৈফিয়ত তলবের মধ্য দিয়ে বেতন বৈষম্যের গোড়ায় পৌঁছতে চাইছে।
স্কুলের স্থায়ী এবং অস্থায়ী শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে বেতন বৈষম্য এত কেন বেশি হবে এই প্রশ্ন বুধবার তুললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়।
সম পরিমাণ কাজে শিক্ষকদের বেতন বৈষম্য নিয়ে চিন্তিত বিচারপতি। কলকাতা জেলা স্কুল পরিদর্শক'কে (ডিআই) এই মর্মে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। চার সপ্তাহের মধ্যে স্কুল পরিদর্শন করে কলকাতা হাইকোর্টে বিশদ রিপোর্ট দেবেন ডি আই। ছাত্র ছাত্রী, শিক্ষক বা শিক্ষিকা কতজন। শিক্ষক-শিক্ষিকাদের মধ্যে কতজন স্থায়ী কতজন অস্থায়ী। কর্মচারীদের মধ্যে স্থায়ী বা অস্থায়ী সংখ্যা কত। কাদের কেমন বেতন। অন্যান্য সুযোগ সুবিধা কেমন। এইসব নিয়ে বিশদ রিপোর্ট দিতে হবে বলে জানান হয়েছে।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন