এই রাজ্যে ডিএ নিয়ে বিতর্ক অনেক দিনের। এই ডিএ নিয়ে রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একটা বড় অংশ বেশ ক্ষুব্ধ রাজ্য সরকারের উপর। সেই প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে এবারের লোকসভা নির্বাচনে। এবারের লোকসভা নির্বাচনে সরকারি কর্মচারীদের সমর্থন যে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে গিয়েছে তার স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে।
কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ সংক্রান্ত মামলায় স্যাটের রায় ঘোষণা হয়েছে আগেই। সেই রায় প্রকাশের পর এক মাসেরও বেশি সময় কেটে গিয়েছে। গত ২৬ জুন ওই মামলার রায় ঘোষণা হয়েছিল। কিন্তু তারপর নবান্নের তরফে এব্যাপারে কোনও নতুন কিছু উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। এমন কি রায়ের সার্টিফায়েড কপি সরকার সংগ্রহ করেনি রাজ্য সরকার । যদিও স্যাটের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করা যায়।
আপিল করার সময় সার্টিফায়েড কপি জমা দিতে হয়। এটাই নিয়ম। এই মামলার আবেদনকারী সরকারি কর্মী সংগঠন কনফেডারেশন অব স্টেট গভর্নমেন্ট এমপ্লয়িজ রায়ের কয়েকদিনের মধ্যে সার্টিফায়েড কপি সংগ্রহ করে নেয়। ওই সংগঠনের প্রতিনিধিরা ওই কপির একটি প্রতিলিপি নবান্নে জমা দেয়। কিন্তু পরবর্তী ক্ষেত্রে উচ্চ আদালতে আইনি লড়াই করতে গেলে সরকার পক্ষকে সার্টিফায়েড কপি জমা দিতে হবে। অবশ্য আপিল করার জন্য এখনও সরকারের হাতে অনেকটা সময় আছে। এই রায়ের তিন মাসের মধ্যে আপিল করার সুযোগ থাকে। এই রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল করার ব্যাপারে নবান্নের তরফে কিছুই স্পষ্ট করা হয় নি। নবান্ন সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে, এই রায় নিয়ে ধীরে চলতে চাইছে রাজ্য সরকার। এর সঙ্গে আইনগত দিক খতিয়ে দেখছে তারা।
স্যাটের রায়ে রাজ্য সরকারি কর্মীদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার ব্যাপারে তিন মাসের মধ্যে ঘোষণা করতে বলা হয়েছে। এর সঙ্গে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার সময়সীমা বলে দিয়েছে স্যাট। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করার আগে বা ছয় মাসের মধ্যে, যেটি আগে হবে তখন বকেয়া মেটাতে হবে। বকেয়া টাকা কর্মীদের পিএফ তহবিলে জমা দিতে পারবে রাজ্য সরকার।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল, ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ এখনও নবান্নে জমা পড়েনি। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একটা আশা রয়েছে, আগামী বছরের শুরু থেকে বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হবে। কিন্তু স্যাটের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা নিয়ে নতুন করে কোনও বিতর্ক তৈরি হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তায় আছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একটা বড় অংশ।
কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ সংক্রান্ত মামলায় স্যাটের রায় ঘোষণা হয়েছে আগেই। সেই রায় প্রকাশের পর এক মাসেরও বেশি সময় কেটে গিয়েছে। গত ২৬ জুন ওই মামলার রায় ঘোষণা হয়েছিল। কিন্তু তারপর নবান্নের তরফে এব্যাপারে কোনও নতুন কিছু উদ্যোগ নিতে দেখা যাচ্ছে না। এমন কি রায়ের সার্টিফায়েড কপি সরকার সংগ্রহ করেনি রাজ্য সরকার । যদিও স্যাটের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আপিল করা যায়।
স্যাটের রায়ে রাজ্য সরকারি কর্মীদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার ব্যাপারে তিন মাসের মধ্যে ঘোষণা করতে বলা হয়েছে। এর সঙ্গে বকেয়া ডিএ মিটিয়ে দেওয়ার সময়সীমা বলে দিয়েছে স্যাট। ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করার আগে বা ছয় মাসের মধ্যে, যেটি আগে হবে তখন বকেয়া মেটাতে হবে। বকেয়া টাকা কর্মীদের পিএফ তহবিলে জমা দিতে পারবে রাজ্য সরকার।
এই প্রসঙ্গে বলে রাখা ভাল, ষষ্ঠ বেতন কমিশনের সুপারিশ এখনও নবান্নে জমা পড়েনি। রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একটা আশা রয়েছে, আগামী বছরের শুরু থেকে বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর হবে। কিন্তু স্যাটের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা নিয়ে নতুন করে কোনও বিতর্ক তৈরি হবে কিনা তা নিয়ে চিন্তায় আছেন রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের একটা বড় অংশ।
Loading...
loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন