শুরু হতে চলেছে নতুন শিক্ষাবর্ষ। নতুন বছর থেকে পূর্ব বর্ধমানে ৯৬৭টি প্রাথমিক স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে পঠন-পাঠন শুরু হওয়ার কথা। বিভিন্ন স্কুলে সরকারের নির্ধারিত বইও পৌঁছে গিয়েছে।
কিন্তু এখনও পর্যন্ত একটি স্কুলেও পঞ্চম শ্রেণিতে এক জন পড়ুয়া নাম লেখায় নি।
শিক্ষকদের একটা বড় অংশের দাবি ভর্তি করার নির্দেশিকা দিয়েই সরকারের দায়িত্ব শেষ। কিন্তু কী ভাবে ভর্তি করাতে হবে, চতুর্থ শ্রেণির মতোই পড়ানো হবে না মাধ্যমিক স্তরের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে বিষয়গত ভাবে পড়ানো হবে, প্রতিদিন কতগুলি পিরিয়ড নেওয়া যাবে, এ রকম কোনও নির্দেশিকা এখনও জারি করা হয় নি। ফলে ভর্তির নির্দেশ পেয়েই প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেননি প্রধান শিক্ষকরা।
তাঁদের দাবি, চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়াদের ধরে রেখে পঞ্চম শ্রেণিতেই ভর্তির ব্যবস্থা করতে বলেছিল জেলা শিক্ষা দফতর। কিন্তু নির্দেশ আসার আগেই অর্ধেকের বেশি অভিভাবক 'ট্রান্সফার সার্টিফিকেট' নিয়ে অন্য স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তির ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
শিক্ষকদের আরও অভিযোগ, এখনও পর্যন্ত সরকারি রেজিস্টারও দেওয়া হয়নি, যেখানে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়াদের নাম নথিভুক্ত করা হবে। শিক্ষক সংগঠনগুলিরও দাবি, শিক্ষা দফতরের কাছে নির্দিষ্ট 'গাইডলাইন' চাওয়া হয়েছে। কিন্তু সেটাও পাওয়া যায়নি।
শিক্ষকদের একটা বড় অংশের দাবি ভর্তি করার নির্দেশিকা দিয়েই সরকারের দায়িত্ব শেষ। কিন্তু কী ভাবে ভর্তি করাতে হবে, চতুর্থ শ্রেণির মতোই পড়ানো হবে না মাধ্যমিক স্তরের স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে বিষয়গত ভাবে পড়ানো হবে, প্রতিদিন কতগুলি পিরিয়ড নেওয়া যাবে, এ রকম কোনও নির্দেশিকা এখনও জারি করা হয় নি। ফলে ভর্তির নির্দেশ পেয়েই প্রক্রিয়া শুরু করতে পারেননি প্রধান শিক্ষকরা।
তাঁদের দাবি, চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়াদের ধরে রেখে পঞ্চম শ্রেণিতেই ভর্তির ব্যবস্থা করতে বলেছিল জেলা শিক্ষা দফতর। কিন্তু নির্দেশ আসার আগেই অর্ধেকের বেশি অভিভাবক 'ট্রান্সফার সার্টিফিকেট' নিয়ে অন্য স্কুলে ছেলেমেয়েদের ভর্তির ব্যবস্থা করে ফেলেছেন।
Loading...
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন