করোনা আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বাংলা। লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে আক্রান্তের সংখ্যা। লকডাউনের পরেও এই ভাবে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়াতে চিন্তিত রাজ্য সরকার। আর এইরকম পরিস্থিতির মধ্যে থমকে গেল স্কুলে স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলির প্রক্রিয়া।
ট্রান্সফার অন স্পেশাল গ্রাউন্ডে এই সব শিক্ষকদের বদলির সম্মতি মিললেও তা বাস্তবায়িত হয়নি। স্কুলশিক্ষা দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, অন্তত ৬০০-৭০০ শিক্ষক তাঁদের নতুন স্কুলে যোগ দিতে পারেননি। কারণ-বদলির শুনানি হওয়ার পর স্কুল সার্ভিস কমিশনের (এসএসসি) সুপারিশ মিললেও সময়ে জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকদের থেকে শূন্যপদের তালিকা আসেনি।
কি বললেন শিক্ষামন্ত্রী? জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
আবার কিছু ক্ষেত্রে তা এলেও এবং এসএসসি’র সম্মতি পাওয়া গেলেও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়োগপত্র মেলেনি। কোথাও আবার পর্ষদের নিয়োগপত্র নিয়ে স্কুলে যোগ দেওয়ার আগেই করোনা সংক্রমণ নিয়ে সুরক্ষিত রাখতে রাজ্য সরকার ছুটি ঘোষণা করে দিয়েছে।
সব মিলিয়ে এই শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বদলি আপাত আটকে গিয়েছে।
লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত প্রশাসনিক স্তরে সেই কাজ এগনো যাবে না বলেই মত দপ্তর কর্তাদের। বর্তমান যা পরিস্থিতি, তাতে লকডাউন কবে উঠবে বা তারপর অফিস কতটা চালু হবে এবং স্কুলগুলি কবে খুলবে, সে সব নিয়ে বেশ সংশয় রয়েছে। তাই আপাতত এই শিক্ষকদের বদলি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেল বলেই মনে করছে শিক্ষামহল।
কি বললেন শিক্ষামন্ত্রী? জানতে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন
আবার কিছু ক্ষেত্রে তা এলেও এবং এসএসসি’র সম্মতি পাওয়া গেলেও মধ্যশিক্ষা পর্ষদের নিয়োগপত্র মেলেনি। কোথাও আবার পর্ষদের নিয়োগপত্র নিয়ে স্কুলে যোগ দেওয়ার আগেই করোনা সংক্রমণ নিয়ে সুরক্ষিত রাখতে রাজ্য সরকার ছুটি ঘোষণা করে দিয়েছে।
Loading...
লকডাউন না ওঠা পর্যন্ত প্রশাসনিক স্তরে সেই কাজ এগনো যাবে না বলেই মত দপ্তর কর্তাদের। বর্তমান যা পরিস্থিতি, তাতে লকডাউন কবে উঠবে বা তারপর অফিস কতটা চালু হবে এবং স্কুলগুলি কবে খুলবে, সে সব নিয়ে বেশ সংশয় রয়েছে। তাই আপাতত এই শিক্ষকদের বদলি অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেল বলেই মনে করছে শিক্ষামহল।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন