করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে ইতিমধ্যেই মন্ত্রীদের বেতনের একটা অংশ কাটার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এবার কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের বেতনও কাটার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এপ্রিল মাসেই একদিনের বেতন কাটা হবে। মে মাসে যে বেতন কর্মীরা হাতে পান তা থেকেই কাটা হবে টাকা। এর পাশাপাশি আগামী এক বছর প্রতি মাসে একদিনের বেতন কাটার পরিকল্পনাও রয়েছে বলে সূত্রের খবর। একই সঙ্গে আপাতত বর্ধিত মহার্ঘ ভাতা না মেলার সম্ভাবনাও রয়েছে।
জানা গিয়েছে, এই মাসে একদিনের বেতন কাটা হবে। মে মাসে যে বেতন কর্মীরা হাতে পাবেন, সেখান থেকেই কাটা হবে এই টাকা। তবে শুধু এই এক মাস নয়, আগামী এক বছর প্রতি মাসেই এই একদিনের বেতন কাটার পরিকল্পনাও কেন্দ্রের রয়েছে বলেই সূত্রের খবর। একই সঙ্গে আপাতত ৪ শতাংশ বর্ধিত মহার্ঘ ভাতাও মিলবে না বলেই জানা গিয়েছে। যদিও এই নিয়ে এখনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলেই খবর।
কেন্দ্রের রাজস্ব বিভাগের তরফে দেওয়া নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, মহামারি মোকাবিলায় আপাতত সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের মহার্ঘ্যভাতাও বাড়ানো হচ্ছে না। বছরে সাধারণত দু-বার এই সুবিধা পেয়ে থাকেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী ও অবসরপ্রাপ্তরা। জানুয়ারি ও অক্টোবরে নির্দিষ্ট হারে ডিএ বৃদ্ধি হয়। তবে এবার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। দেশজুড়ে মহামারির দাপটে সরকারি কোষাগারে চাপ বাড়ছে।
লকডাউনে বন্ধ শিল্প-বাণিজ্য। ফলে আয়ের রাস্তাও আপাতত বন্ধ। সবমিলিয়ে এই বিপুল চাপ সামলাতে কেন্দ্র ভার দিল কর্মীদেরই। আগামী এক বছর ধরে তাঁদের একদিনের মাসিক বেতন PM-CARESএ দান করলে কিছুটা সুরাহা হবে বলে আশা। এপ্রিলে প্রাপ্ত বেতনেই একদিনের টাকা কেটে নেওয়া হয়েছে। ২০২১এর মার্চ পর্যন্ত একই হারে তা কাটা হবে। যদিও বলা হয়েছে, কোনও অফিসার বা কর্মীর যদি তা দিতে না চান, তাহলে তিনি সেই আপত্তির কথা জানাতে পারেন।
কেন্দ্রের রাজস্ব বিভাগের তরফে দেওয়া নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, মহামারি মোকাবিলায় আপাতত সরকারি কর্মী ও পেনশনভোগীদের মহার্ঘ্যভাতাও বাড়ানো হচ্ছে না। বছরে সাধারণত দু-বার এই সুবিধা পেয়ে থাকেন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মী ও অবসরপ্রাপ্তরা। জানুয়ারি ও অক্টোবরে নির্দিষ্ট হারে ডিএ বৃদ্ধি হয়। তবে এবার পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন। দেশজুড়ে মহামারির দাপটে সরকারি কোষাগারে চাপ বাড়ছে।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন