গোটা দেশ করোনা ভাইরাস আতঙ্কে ভুগছে। এই মারণ ভাইরাসের সংক্রমণ যাতে না ছড়িয়ে পড়তে পারে তার জন্যে লকডাউন চলছে গোটা দেশ জুড়ে। আর তার জেরেই আটকে আছে আদালতে একাধিক মামলার শুনানি। কিন্তু এই লকডাউনের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ মামলার শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে। আদালত সূত্রে পাওয়া খবর অনুসারে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তথ্য গোপনের অভিযোগ এনেছেন এক সিপিএম নেতা। ইতিমধ্যে দায়ের হয়েছে মামলা। ওই মামলার শুনানির দিন চলতি মাসের ১৬ তারিখ।
প্রশ্ন উঠছে, যখন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি হতে পারে, সেখানে আপার প্রাইমারির যে মামলা ৫ বছরের বেশি সময় ধরে আইনি জালে জড়িয়ে আছে, সেই মামলার শুনানি কেন চালান সম্ভব হচ্ছে না? এমনটাই অভিযোগ করলেন এক আপারের পরীক্ষার্থী।
যদিও শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় নিয়োগ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, "এখন নিয়োগ নিয়ে আমরা ভাবছিই না। যখন ভাববার সময় আসবে তখন দেখব এই সব।" তিনি আরও বলেন, "এখন নিয়োগ নিয়ে কী করে ভাবব ? লোক বাঁচবে কিনা জানি না। যাকে নিয়োগ করা হবে সে বেঁচে থাকবে কি না জানি না।" মূলত, করোনার প্রকোপ থেকে মানুষকে বাঁচানো এবং মানুষকে বাঁচিয়ে রাখার প্রতিই এখন নজর রয়েছে বলে জানান তৃণমূলের মহা সচিব।
প্রসঙ্গত, আইসিএমআর-এর গাইডলাইন মানা হচ্ছে না বলে গুরুতর অভিযোগ। এর পাশাপাশি তথ্য গোপন করারও অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগে বুধবার হাইকোর্টে দায়ের হল একটি জনস্বার্থ মামলা। মামলা দায়ের করেছেন ড. ফুয়াদ হালিম। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট। লকডাউন চলছে গোটা দেশে। আর সেই কারণে সশরীরে আদালতে হাজিরা বন্ধ।
জরুরি ভিত্তিতে মামলা শোনা হচ্ছে ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে। এদিন ফুয়াদ হালিমও ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমেই মামলা দায়ের করেন। তাঁর হয়ে মামলা লড়ছেন বর্ষীয়ান আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। ফুয়াদ হালিমের অভিযোগ, রাজ্যে আইসিএমআর-এর গাইডলাইন অনুযায়ী কাজ হচ্ছে না। পাশাপাশি গোপন করা হচ্ছে তথ্যও। এদিন ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে মামলার শুনানি হয়। অভিযোগের প্রেক্ষিতে রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে সরকারের কাছে বিস্তারিত রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট। আগামী ১৬ এপ্রিল মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য হয়েছে। তার আগেই এই রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
প্রশ্ন উঠছে, যখন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে মামলার শুনানি হতে পারে, সেখানে আপার প্রাইমারির যে মামলা ৫ বছরের বেশি সময় ধরে আইনি জালে জড়িয়ে আছে, সেই মামলার শুনানি কেন চালান সম্ভব হচ্ছে না? এমনটাই অভিযোগ করলেন এক আপারের পরীক্ষার্থী।
প্রসঙ্গত, আইসিএমআর-এর গাইডলাইন মানা হচ্ছে না বলে গুরুতর অভিযোগ। এর পাশাপাশি তথ্য গোপন করারও অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগে বুধবার হাইকোর্টে দায়ের হল একটি জনস্বার্থ মামলা। মামলা দায়ের করেছেন ড. ফুয়াদ হালিম। মামলার পরিপ্রেক্ষিতে রাজ্যের কাছে রিপোর্ট তলব করেছে হাইকোর্ট। লকডাউন চলছে গোটা দেশে। আর সেই কারণে সশরীরে আদালতে হাজিরা বন্ধ।
Loading...
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন