অবশেষে টেট মামলায় হাইকোর্টে নিজেদের ত্রুটি স্বীকার প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। প্রশ্ন ভুল মামলায় পুনর্মূল্যায়নে ত্রুটি স্বীকার করল পর্ষদ। আদালতে স্বীকার করে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানান হল, 'নম্বর দেওয়া ও প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি থেকে গেছে'।
উল্লেখ্য, ২০ ডিসেম্বর ইন্টারভিউয়ের জন্য ৭৩৮ জনের তালিকা প্রকাশ করে পর্ষ। সেটাকেই চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের হয় হাইকোর্টে।
প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালে প্রাথমিকে টেট উত্তীর্ণরা। আন্দোলনকারীদের দাবি, ২০১৪ সালের প্রাথমিক টেটে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করে সরকার। ২০১৫ সালে টেট পাস করেন তাঁরা। এরপর সরকারি উদ্যোগে ডিপ্লোমা ইন এলিমেন্টারি এডুকেশন বা DLEd-এর প্রশিক্ষণ নেন তাঁরা। তাঁদের আরও দাবি, গত বছরের নভেম্বরে প্রাথমিকে ১৬ হাজার ৫০০ জন শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী সেই নিয়োগ হয়নি। ১২ হাজার পদে নিয়োগ হয়েছে বলে দাবি তাঁদের। বাকি সাড়ে ৪ হাজার পদে এখনও নিয়োগ হয়নি বলে অভিযোগ চাকরিপ্রার্থীদের।
0 মন্তব্য(গুলি):
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন